আল্লাহর ৯৯ নাম
Share this
আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন আল্লাহর ৯৯ নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এগুলো হিফাজত করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর আল্লাহ বেজোড় তিনি বেজোড়কে পছন্দ করেন, তাই তার নামের সংখ্যাও বিজোড়। আল্লাহর ৯৯ নাম তাঁর গুণাবলির পরিচায়ক। প্রতিটি নামই আল্লাহর সত্তা ও বৈশিষ্ট্যের একেকটি অনন্য দিক প্রকাশ করে।
নিশ্চয়ই সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। আমরা তাঁকেই প্রশংসা করি এবং তাঁর কাছেই সাহায্য কামনা করি। আমরা তাঁর কাছে আমাদের পাপসমূহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করি এবং আমাদের কর্মের মন্দ পরিণাম থেকে তাঁর কাছে আশ্রয় চাই। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোনো (সত্য) ইলাহ নেই। তিনি একক, তাঁর কোনো শরীক নেই। আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাঁর বান্দা ও রাসুল। আল্লাহর শান্তি বর্ষিত হোক তাঁর উপর, তাঁর পরিবার-পরিজনের উপর এবং তাঁর সাথী-সঙ্গীদের উপর।
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
| ক্রম | আরবি এবং বাংলা উচ্চারণ | বাংলা অর্থ |
| ১. | الرَّحْمَنُ আর-রহ়মান | সবচাইতে দয়ালু, কল্যাণময়, করুণাময় |
| ২. | الرَّحِيمُ আর-রহ়ীম | সবচাইতে ক্ষমাশীল |
| ৩. | الْمَلِكُ আল-মালিক | অধিপতি |
| ৪. | الْقُدُّوسُ আল-ক্বুদ্দূস | নিখুঁত, পূতঃপবিত্র |
| ৫. | السَّلَامُ আস-সালাম | ত্রাণকর্তা, শান্তি এবং নিরাপত্তার উৎস |
| ৬. | الْمُؤْمِنُ আল-মু’মিন | সত্য ঘোষণাকারী, জামিনদার |
| ৭. | الْمُهَيْمِنُ আল-মুহাইমিন | প্রতিপালক, অভিভাবক |
| ৮. | الْعَزِيزُ আল-’আযীয | সবচেয়ে সম্মানিত, সর্বশক্তিমান |
| ৯. | الْجَبَّارُ আল-জাব্বার | দুর্নিবার, সমুচ্চ, মহিমান্বিত |
| ১০. | الْمُتَكَبِّرُ আল-মুতাকাব্বির | সর্বশ্রেষ্ঠ, গৌরবান্বিত |
| ১১. | الْخَالِقُ আল-খলিক্ব | সৃষ্টিকর্তা, (শূন্য থেকে) |
| ১২ | الْبَارِئُ আল-বারি’ | পরিকল্পনাকারী, বিবর্ধনকারী, নির্মাণকর্তা |
| ১৩. | الْمُصَوِّرُ আল-মুসউয়ির | আকৃতিদানকারী |
| ১৪. | الْغَفَّارُ আল-গফ্ফার | পুনঃপুনঃ মার্জনাকারী |
| ১৫. | الْقَهَّارُ আল-ক্বহ্হার | দমনকারী |
| ১৬. | الْوَهَّابُ আল-ওয়াহ্হাব | স্থাপনকারী |
| ১৭. | الرَّزَّاقُ আর-রযযাক্ব | প্রদানকারী |
| ১৮. | الْفَتَّاحُ আল-ফাত্তাহ় | প্রারম্ভকারী, বিজয়দানকারী |
| ১৯. | الْعَلِيمُ আল-’আলীম | সর্বদর্শী, সর্বজ্ঞানী |
| ২০. | الْقَابِضُ আল-ক্ববিদ় | সরলপথ প্রদর্শনকারী, নিয়ন্ত্রণকারী |
| ২১. | الْبَاسِطُ আল-বাসিত | প্রসারণকারী |
| ২২. | الْخَافِضُ আল-খ়¯ফিদ় | অপমানকারী (অবিশ্বাসীদের) |
| ২৩. | الرَّافِعُ আর-ঢ়¯ফি’ | উন্নীতকারী |
| ২৪. | الْمُعِزُّ আল-মু’ইয্ব | সম্মানপ্রদানকারী |
| ২৫. | الْمُذِلُّ আল-মুঝ়িল | সম্মানহরণকারী |
| ২৬. | السَّمِيعُ আস-সামী’ | সর্বশ্রোতা |
| ২৭. | الْبَصِيرُ আল-বাসী়র | সর্বদ্রষ্টা |
| ২৮. | الْحَكَمُ আল-হা়কাম | বিচারপতি |
| ২৯. | الْعَدْلُ আল-’আদল্ | নিখুঁত |
| ৩০. | اللَّطِيفُ আল-লাতীফ | অমায়িক |
| ৩১. | الْخَبِيرُ আল-খবীর | সম্যক অবগত |
| ৩২. | الْحَلِيمُ আল-হ়ালীম | ধৈর্যবান, প্রশ্রয়দাতা |
| ৩৩. | الْعَظِيمُ আল-’আযীম | সুমহান |
| ৩৪. | الْغَفُورُ আল-গ’ফূর | মার্জনাকারী |
| ৩৫. | الشَّكُورُ আশ-শাকূর | সুবিবেচক |
| ৩৬. | الْعَلِيُّ আল-’আলিই | মহীয়ান |
| ৩৭. | الْكَبِيرُ আল-কাবীর | সুমহান |
| ৩৮. | الْحَفِيظُ আল-হ়াফীয | সংরক্ষণকারী |
| ৩৯. | الْمُقِيتُ আল-মুক্বীত | লালনপালনকারী |
| ৪০. | الْحَسِيبُ আল-হ়াসীব | মীমাংসাকারী |
| ৪১. | الْجَلِيلُ আল-জালীল | গৌরবান্বিত |
| ৪২. | الْكَرِيمُ আল-কারীম | উদার, অকৃপণ |
| ৪৩. | الرَّقِيبُ আর-রক্বীব | সদা জাগ্রত,অতন্দ্র পর্যবেক্ষণকারী |
| ৪৪. | الْمُجِيبُ আল-মুজীব | উত্তরদাতা, সাড়া দানকারী, |
| ৪৫. | الْوَاسِعُ আল-ওয়াসি’ | সর্বত্র বিরাজমান, অসীম |
| ৪৬. | الْحَكِيمُ আল-হ়াকীম | সুদক্ষ, সুবিজ্ঞ |
| ৪৭. | الْوَدُودُ আল-ওয়াদূদ | স্নেহশীল |
| ৪৮. | الْمَجِيدُ আল-মাজীদ | মহিমান্বিত |
| ৪৯. | الْبَاعِثُ আল-বা‘ইস় | পুনরুত্থানকারী |
| ৫০. | الشَّهِيدُ আশ-শাহীদ | সাক্ষ্যদানকারী |
| ৫১. | الْحَقُّ আল-হাক্ক্ব | প্রকৃত সত্য, |
| ৫২. | الْوَكِيلُ আল-ওয়াকীল | আস্থাভাজন, উকিল, সহায় প্রদানকার |
| ৫৩. | الْقَوِيُّ আল-ক্বউই | ক্ষমতাশালী |
| ৫৪. | الْمَتِينُ আল মাতীন | সুদৃঢ়, সুস্থির |
| ৫৫. | الْوَلِيُّ আল-ওয়ালিই | শুভাকাঙ্ক্ষী, বন্ধু, সাহায্যকারী |
| ৫৬. | الْحَمِيدُ আল-হ়ামীদ | প্রশংসনীয়, সকল প্রশংসার দাবীদার, |
| ৫৭. | الْمُحْصِي আল-মুহ়সী | বর্ণনাকারী, গণনাকারী |
| ৫৮. | الْمُبْدِئُ আল-মুব্দি’ | অগ্রণী, প্রথম প্রবর্তক, সৃজনকর্তা |
| ৫৯. | الْمُعِيدُ আল-মু’ঈদ | পুনঃপ্রতিষ্ঠাকারী, পুনরূদ্ধারকারি |
| ৬০. | الْمُحْيِي আল-মুহ়ীই | জীবনদানকারী |
| ৬১. | الْمُمِيتُ আল-মুমীত | মৃত্যু আনয়নকারী, ধ্বংসকারী |
| ৬২. | الْحَيُّ আল-হ়াইই | চিরঞ্জীব, যার কোন শেষ নাই |
| ৬৩. | الْقَيُّومُ আল-ক্বইয়ূম | জীবিকানির্বাহ প্রদানকারী, অভিভাবক |
| ৬৪. | الْوَاجِدُ আল-ওয়াজিদ | পর্যবেক্ষক, আবিষ্কর্তা, চিরস্থায়ী |
| ৬৫. | الْمَاجِدُ আল-মাজিদ | সুপ্রসিদ্ধ |
| ৬৬. | الْوَاحِدُ আল-ওয়াহ়িদ | এক, অনন্য, অদ্বিতীয় |
| ৬৭. | الصَّمَدُ আস-সমাদ | নির্বিকল্প, সুনিপুণ, স্বয়ং সম্পূর্ণ, চিরন্তন, অবিনশ্বর, |
| ৬৮. | الْقَادِرُ আল-ক্বদির | সর্বশক্তিমান |
| ৬৯. | الْمُقْتَدِرُ আল-মুক্বতাদির | প্রভাবশালী, সিদ্ধান্তগ্রহণকারী |
| ৭০. | الْمُقَدِّمُ আল-মুক্বদ্দিম | অগ্রগতিতে সহায়তা প্রদানকারী |
| ৭১. | الْمُؤَخِّرُ আল-মুআক্ষির | বিলম্বকারী |
| ৭২. | الْأَوَّلُ আল-আউয়াল | সর্বপ্রথম, যার কোন শুরু নাই |
| ৭৩ | الْآخِرُ আল-আখির | সর্বশেষ, যার কোন শেষ নাই |
| ৭৪. | الظَّاهِرُ আজ়-জ়়হির | সুস্পষ্ট, সুপ্রতীয়মান, বাহ্য (যা কিছু দেখা যায়) |
| ৭৫. | الْبَاطِنُ আল-বাত়িন | লুক্কায়িত, অস্পষ্ট, অন্তরস্থ (যা কিছু দেখা যায় না) |
| ৭৬. | الْوَالِيَ আল-ওয়ালি | বন্ধুত্বপূর্ণ প্রভু, সুরক্ষাকারী বন্ধু, অনুগ্রহকারী, |
| ৭৭. | الْمُتَعَالِي আল-মুতা’আলী | সর্বোচ্চ মহিমান্বিত, সুউচ্চ |
| ৭৮. | الْبَرُّ আল-বার্র | কল্যাণকারী |
| ৭৯. | التَّوَّابُ আত-তাওয়াব | বিনম্র, সর্বদা আবর্তিতমান |
| ৮০. | الْمُنْتَقِمُ আল-মুন্তাক্বিম | প্রতিফল প্রদানকারী |
| ৮১. | الْعَفُوُّ আল-’আফুউ | শাস্তি মউকুফকারী, গুনাহ ক্ষমাকারী |
| ৮২. | الرَّءُوفُ আর-র’ওফ | সদয়, সমবেদনা প্রকাশকারী |
| ৮৩. | مَالِكُ الْمُلْكِ মালিকুল মুলক্ | সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী |
| ৮৪. | ذُو الْجَلَالِ وَالْإِكْرَامِ জ়়ুল জালালি ওয়াল ইকরম | মর্যাদা ও ঔদার্যের প্রভু |
| ৮৫. | الْمُقْسِطُ আল-মুক্বসিত় | প্রতিদানকারী, ন্যায়পরায়ণ |
| ৮৬. | الْجَامِعُ আল-জামি’ | ঐক্য সাধনকারী, একত্র আনয়নকারী |
| ৮৭. | الْغَنِيُّ আল-গ’নিই | ঐশ্বর্যবান, স্বতন্ত্র |
| ৮৮. | الْمُغْنِي আল-মুগ’নি | সমৃদ্ধকারী, উদ্ধারকারী |
| ৮৯. | الْمَانِعُ আল-মানি’ | রক্ষাকর্তা, প্রতিরোধকারী |
| ৯০ | الضَّارُّ আদ়-দ়়র্র | উৎপীড়নকারী, যন্ত্রণাদানকারী |
| ৯১. | النَّافِعُ আন-নাফি’ | অনুগ্রাহক, উপকর্তা, হিতকারী |
| ৯২. | النُّورُ আন-নূর | আলোক |
| ৯৩. | الْهَادِي আল-হাদী | পথপ্রদর্শক |
| ৯৪. | الْبَدِيعُ আল-বাদী’ | অতুলনীয়, অনিধগম্য |
| ৯৫. | الْبَاقِي আল-বাকী | অসীম, অক্ষয়, অপরিবর্তনীয়, অনন্ত |
| ৯৬. | الْوَارِثُ আল-ওয়ারিস় | সবকিছুর উত্তরাধিকারী |
| ৯৭. | الرَّشِيدُ আর-রশীদ | সঠিক পথের নির্দেশক |
| ৯৮. | الاحد আল-আহাদ | এক |
| ৯৯. | الصَّبُورُ আস-সবূর | ধৈর্যশীল, ধৈর্যধারণকারী |
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থ সহ পিকচার
আল্লাহ নিজেই ঘোষণা করেছেন যে, তাঁর মধ্যে উলুহিয়্যাতের সমস্ত গুণাবলি একত্রিত হয়েছে। তিনিই একমাত্র সত্তা, যিনি সকল দিক থেকে ইলাহ হওয়ার অধিকারী। তাঁর এই গুণাবলি তাঁকে একমাত্র মা’বুদ বা উপাস্য হওয়া আবশ্যক করে তোলে।
তিনিই একমাত্র প্রশংসা ও শুকরিয়া পাওয়ার অধিকারী। তাঁর মহানতা, পবিত্রতা, ক্ষমতা, সম্মান ও মর্যাদার তুলনা হয় না কারো সাথে। তিনি মহান, মহাপবিত্র, মহাশক্তিধর, মহাসম্মানিত এবং মহামর্যাদাবান। আল্লাহর ৯৯ নাম সমূহ যা আসমাউল হুসনা পরিচিত, তাঁর সকল উচ্চ গুণাবলি এবং সিফাত ধারণ করে। এই নামগুলো আল্লাহর সত্তা, গুণ এবং কার্যাবলির পরিচায়ক।









আরো পড়ুন:
আল্লাহর ৯৯ নামের ফজিলত
আল্লাহর নাম আল্লাহর সেই সত্তাসমূহকে বোঝায়, যিনি পরিমাপের বাইরে মহান। তাঁর সত্তা, জ্ঞান, শক্তি, এবং কুদরত এত বিশাল যে তা মানুষের ধারণার বাইরে। তিনি চিরঞ্জীব, যার সত্তার কোনো শুরু বা শেষ নেই। আবার তিনিই চিরন্তন, যিনি সমস্ত কিছুর নিয়ন্ত্রণকারী এবং রক্ষণাবেক্ষণকারী।
১. الله আল্লাহ বাংলা অর্থ: আল্লাহ নামের ফজিলত: প্রত্যহ ১০০০ বার এই নামের যিকির করলে ঈমান দৃঢ় ও মযবুত হয়।

২. নামের ফজিলত: প্রত্যেক নামাযের পর ১০০ বার পড়লে, ইনশাআল্লাহ্ তার অন্তর থেকে সব ধরনের কঠোরতা ও অলসতা দূর হয়ে যাবে।

৩. নামের ফজিলত: প্রত্যেক নামাযের পর ১০০ বার করে পাঠ করলে, ইনশাআল্লাহ্ পৃথিবীর সকল বিপদ আপদ থেকে নিরাপদ থাকবে।

৪. নামের ফজিলত: ফযরের নামাজের পর অধিকহারে পাঠ করবে, আল্লাহ্ তায়ালা তাকে ধনবান করে দিবেন।

৫. নামের ফজিলত: প্রত্যহ শেষ রাতে (উয়া কুদ্দূসু) নামুটি ১০০০ বার পড়লে রোগ ব্যধি থেকে মুক্ত থাকা যায়।

৬. নিরাপত্তা-দানকারী, শান্তি-দানকারী নামের ফজিলত: এই নামটি ১১৫ বার কোন রুগির উপর পরে ফু দিবে, তাহলে আল্লাহ তায়ালা তাকে সুস্থতা ও আরোগ্য দান করবেন।

৭. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি কোন ভয়-ভীতির সময় ৬৩০ বার এ নামটি পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ্ সে সব ধরনের ভয়-ভীতি ও অনিষ্ঠ থেকে নিরাপদ থাকবে। যে ব্যক্তি এ নামটি পাঠ করবে বা লিখে নিজের সাথে রাখবে, আল্লাহ্ তায়ালা তাকে শয়তানের অনিষ্ঠ থেকে রক্ষা করবেন।

৮. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি গোসল করে ১১৫ বার এ নামটি পরবে, গোপন বিষয়াদি উপর অবগত হবে। সর্বদা পরলে সব বিপদ থেকে মুক্তি পাবে।

৯. নামের ফজিলত: ৪০ দিন পর্যন্ত যে ব্যক্তি এ নামটি ৪০ বার পাঠ করবে, আল্লাহ তাকে সম্মানী ও অমুখাপেক্ষী বানিয়ে দিবেন।

১০. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি প্রতি দিন সকাল-বিকাল ২২৬ বার পড়লে যাবতীয় জুলুম থেকে মুক্তিপাবে।

১১. নামের ফজিলত: এই নাম সর্বদা পড়লে মান সম্মান বৃদ্ধি পায় ও উন্নতি লাভ হয়।

১২. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি সাত দিন পর্যন্ত ধারাবাহিক ১০০ বার এ নামটি পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ্ সকল বিপদআপদ থেকে নিরাপদ থাকবে।

১৩. নামের ফজিলত: বন্ধ্যা নারী যদি সাতদিন রোযা রাখে এবং পানি দ্বারা ইফতার করার পর (ইয়া বারী-উল মুছউইর) ২১ বার পাঠ করবে, তাহলে ইনশাআল্লাহ্ তার পুত্র সন্তান লাভ হবে।

১৪. নামের ফজিলত: বন্ধ্যা নারী যদি সাতদিন রোযা রাখে এবং পানি দ্বারা ইফতার করার পর (ইয়া বারী-উল মুছউইর) ২১ বার পাঠ করবে, তাহলে ইনশাআল্লাহ্ তার পুত্র সন্তান লাভ হবে।

১৫. নামের ফজিলত: জুম্মার নামাযের পর ১০০ বার পড়লে গুনাহ মাফ হয় ও অভাব দূর হয়।

১৬. নামের ফজিলত: ক্রমাগত আল্লাহ্র এই নাম পাঠ করলে, পার্থিব ভালবাসা থেকে আপনি মুক্তি পাবেন এবং পরিবর্তে আল্লাহ্র ভালবাসা আপানার হৃদয়ে সহজাত হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ্

১৭. নামের ফজিলত: চাশতের নামাযের পর সেজদায় গিয়ে ১০০ বার পড়লে অর্থ ও প্রভাব বৃদ্ধি পায়।

১৮. নামের ফজিলত: ফজরের নামাযের পূবে এই নামের যিকির করলে রিযিক বৃদ্ধি পায়।

১৯. নামের ফজিলত: ফযরের নামাজের পর দুই হাত বুকের উপর রেখে ৭০ বার এই নাম পাঠ করলে, ইনশাআল্লাহ্ তার অন্তর ঈমানের জ্যোতি দ্বারা আলোকিত হবে।

২০. নামের ফজিলত: এ নাম সর্বদা পড়লে জ্ঞান বৃদ্ধি পায় গুনাহ মাফ হয় ও মনের কপাট খুলে যায়।

২১. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি ৪০ দিন এই নামটি ৪ টুকরা রুটির উপর লিখে খাবে, তিনি ক্ষুদা, পিপাসা ও ব্যথা বেদনা থেকে রক্ষা পাবে।

২২. নামের ফজিলত: প্রতিদিন নামাজের পর মুনাজাত করে ১০ বার আল্লাহ্র এই নাম পাঠ করেন, আল্লাহ্ তায়ালা তাকে ধনী বনিয়ে দিবেন এবং কখন কার মুখাপেক্ষী হবে না।

২৩. নামের ফজিলত: প্রত্যহ ৫০০ বার এ নামের পাঠ করলে আল্লাহ্ তায়ালা তার প্রয়োজন পূর্ণ করবেন ও সকল সমস্যা দূর করে দিবেন।

২৪. নামের ফজিলত: ১০০ বার পড়লে, আল্লাহ্ আপানকে স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং সমগ্র সৃষ্টির স্বাধীনতা প্রদান করা হবে। ইনশাআল্লাহ্

২৫. নামের ফজিলত: প্রতি সোমবার ও শুক্রুবার মাগরিব নামাজ পরে এই নাম্ ৪০ বার পড়লে মর্যাদা বৃদ্ধি পায় ও সকলের নিকট সম্মানের পাত্র হয়।

২৬. নামের ফজিলত: নামাযের পর সেজদায় গিয়ে ৭৫ বার পড়ে দোয়া করলে শত্রুতা হতে মুক্তি পাওয়া যায় ।

২৭. নামের ফজিলত: শুক্রুবার চাশতের পর ৫০০/১০০/৫০ বার পড়ে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়।

২৮. নামের ফজিলত: জুম্মার নামাযের পর ১০০ বার পড়লে দৃষ্টিতে আলো ও অন্তরে জ্যোতি সৃষ্টি হবে।

২৯. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি অধিক হারে পাঠ করবে, আল্লাহ্ তালা তার জন্য জ্ঞান-বিজ্ঞানের দ্বার খুলে দিবেন।

৩০. নামের ফজিলত: শুক্রবার রাতে বিশ টুকরা রুটির উপর লিখে খেলে আল্লাহ্ তায়ালা সৃষ্টজীবকে তার অনুগত করে দিবেন।

৩১. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি ১৩৩ বার পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ্ তার খাদ্যে বরকত হবে এবং তার সব কাজ সুন্দরভাবে পূর্ণ হবে।

৩২. নামের ফজিলত: ৭ দিন পর্যন্ত এ নাম পড়তে থাকলে গোপন তথ্য অবগত হওয়া যায়।

৩৩. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি এই নামটি কাগজে লিখে, পানিতে এটি ডুবিয়ে রেখে এবং সে পানি শস্য ক্ষেত্রে অথবা কোন জিনিসের উপর ছিটিয়ে দিবে, আল্লাহ্ তায়ালা তার ফসল নষ্ট করবেনা, বরং সংরক্ষন করবেন।

৩৪. নামের ফজিলত: নিয়মিত এ নামের যিকির করলে তার মর্যাদা, সম্মান ও শ্রেষ্ঠত্ব লাভ হবে।

৩৫. নামের ফজিলত: অধিকহারে এই নাম পাঠ করলে, সব রোগবালাই, দুঃখ ও দুর্দশা অপসারণ করা হয়, আল্লাহ্র দোয়া তার সম্পদ এবং সন্তানাদির উপর পরবে। ইনশাআল্লাহ্

৩৬. নামের ফজিলত: কোন ব্যক্তি যদি, আর্থিক, মানসিক, শারীরিক ও আধ্যাত্মিক সমস্যার সম্মুখিন হন, ৪১ বার আল্লাহ্ এর এই নাম পাঠ করলে, আল্লাহ্ শীঘ্রই উদ্ধার প্রদান করবেন। ইনশাআল্লাহ্

৩৭. নামের ফজিলত: এ নাম সর্বদা পাঠ করলে ও লিখে সঙ্গে রাখলে ইনশাআল্লাহ্ মর্যাদার উচ্চতা, সচ্ছলতা ও উদ্দেশ্যে সফলতা লাভ করবে।

৩৮. নামের ফজিলত: কোন ব্যক্তি কে যদি তার পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়, তাহলে ৭ দিন রোযা রেখে এবং প্রতি দিন এই নাম ১০০০ বার পাঠ করলে, আল্লাহ্ তার পদ কে সম্মান এবং মর্যাদা দিয়ে পুনরায় ফিরিয়ে দিবেন। ইনশাআল্লাহ্

৩৯. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি অধিক হারে পাঠ করবে এবং লিখে নিজের কাছে রেখে দিবে, ইনশাআল্লাহ্ সে সব ধরনের ভয়-ভীতি ও অনিষ্ঠ থেকে নিরাপদে থাকবে।

৪০. নামের ফজিলত: ৭ বার পড়ে পানিতে ফু দিয়ে সে পানি শিশুকে খাওয়ালে তার কান্না বন্ধ হয়।

৪১. নামের ফজিলত: কোন ব্যক্তি যদি কোন মানুষ বা কোন জিনিস কে ভয় পান, তাহলে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু আট দিনের জন্য রাতে ও সকালে ৭০ বার এবং ৭০ বার (হাসবিয়াল্লাহুল-সাসিবু) পাঠ করলে, আল্লাহ্ তার ভয় ও মন্দ জিনিসের বিরুদ্ধে সুরুক্ষা প্রদান করবে। ইনশাআল্লাহ্

৪২. নামের ফজিলত: এই নামটি মেশক ও জাফরান দিয়ে লিখে নিজের কাছে রাখবে বা ধুয়ে খেলে, তার সম্মান, মহিমা এবং মর্যাদা দিবে। ইনশাআল্লাহ্

৪৩. নামের ফজিলত: ঘুমানোর পূবে এ নামের যিকির করলে আলেম ও সৎ লোকের মর্যাদা লাভ হয়।

৪৪.নামের ফজিলত: এই নাম ৭ বার প্রতিদিন পাঠ করলে এবং নিজের ও তার পরিবারের উপর ফুঁ দিলে, আল্লাহ্ ধ্বংস ও বিপর্যয় থেকে আপনাকে এবং আপনার সম্পদ রক্ষা করবেন। ইনশাআল্লাহ্

৪৫. নামের ফজিলত: সর্বদা এই নাম পাঠ করলে আল্লাহ্ তায়ালা তার দোয়া কবুল করেন আর নামটি লিখে নিজের কাছে রাখলে সে বিপদ থেকে মুক্তি পাবে।

৪৬. নামের ফজিলত: অধিক পরিমাণে এ নামের যিকির করলে আল্লাহ্ তায়ালা তাকে প্রকাশ্য ও ভিতরগত অমুখাপেক্ষিতা ও বরকত দান করবে।

৪৭. নামের ফজিলত: ক্রমাগত এই নাম পাঠ করলে, আল্লাহ্ তায়ালা তার জন্য জ্ঞান বিজ্ঞানের দ্বার খুলে দিবেন।

৪৮. নামের ফজিলত: ১০০ বার পড়ে খাদ্যে ফু দিয়ে স্বামী স্ত্রী থেলে তাদের মধ্যে ভালবাসা সৃষ্টি হয়।

৪৯. নামের ফজিলত: প্রত্যহ সকালে ও সন্ধ্যায় ১০০ বার পড়ে শরীরে ফু দিলে সমাজে মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।

৫০. নামের ফজিলত: নিদ্রার পূর্বে বুকের উপর হাত রেখে ১০০০ বার পড়লে জ্ঞান ও হেকমত বৃদ্ধি পায়।

৫১.নামের ফজিলত: এ নামের যিকির বেশী বেশী পড়লে অন্তরের খারাপ বাসনা দূর হয়।

৫২. নামের ফজিলত: যদি, পরিবারের কোন সদস্য নিখোঁজ বা পলাতক বা জিনিসপত্র চুরি হয়ে থাকলে, চারকোণ বিশিষ্ট কাগজের চতুষ্কোণে নামটি লিখে সেহরীর সময় হাতের তালুর উপর রেখে আকাশের দিকে উঠিয়ে দোয়া করবে, ইনশাআল্লাহ্ যে কোন ব্যক্তি অথবা জিনিস পাওয়া যাবে এবং ক্ষতি থেকে নিরাপদ থাকবে।

৫৩. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি বিপদ আপদের সময় ভয়ে অধিক হারে এই নামটি পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ্ বিপদ আপদ থেকে নিরাপদ থাকবে।

৫৪. নামের ফজিলত: জুম্মার পর এ নামের যিকির করলে যুলুম থেকে বাচা যায়।

৫৫. নামের ফজিলত: যে কোন ভদ্রমহিলা এর বুকের দুধের না থাকলে এক টুকরো কাগজের উপর আল্লাহ্ এর এই নাম লিখে পানিতে ডুবিয়ে রেখে তারপর এটি পান করলে তার বুকের মধ্যে দুধ আসবে ইনশাআল্লাহ্

৫৬. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি অধিক হারে এই নামটি পড়বে সে সৃষ্ট জীবের গোপন তথ্য সম্পর্কে জানবে।

৫৭ নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি ৪৫ দিন পর্যন্ত ধারাবাহিক ৯৩ বার নির্জনতায় নামটি পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ্ সকল অসৎ স্বভাব দূর হয়ে যাবে এবং তার থেকে উত্তম কার্যাবলী প্রকাশ পাবে।

৫৮. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি রুটির ২০ টি টুকরোর উপর প্রতিদিন ২০ বার এই নামটি পড়ে ফু দিবে এবং খাবে তাহলে ইনশাআল্লাহ্ সৃষ্টি জগত তার অনুগত হয়ে যাবে।

৫৯. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি সেহরীর সময় গর্ভবতি নারীর পেটের উপর হাত রেখে ৯৯ বার এই নামটি পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ্ না তার গর্ভপাত হবে, না সময়ের আগে বাচ্চা ভূমিষ্ঠ হবে।

৬০. নামের ফজিলত: কোন ব্যক্তি হারিয়ে গেলে যখন গৃহের সকল ব্যক্তি ঘুমিয়ে পড়বে তখন হারানো ব্যক্তিকে ফেরত আনার জন্য গৃহের ৪ কোণে ৭০ বার নামটি পড়বে, ইনশাআল্লাহ্ হারানো ব্যক্তি ৭ দিনের মধ্যে ফেরত আসবে অথবা তার কোন খবর পাওয়া যাবে।

৬১. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি অসুস্থ হবে সে অধিক হারে পাঠ করবে অথবা কোন রোগীর উপর ফু দিবে তাহলে ইনশাআল্লাহ্ সুস্থ হয়ে যাবে।

৬২. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি আত্মার নিয়ন্ত্রনে না থাকে সে শয়ন কালে বক্ষদেশে হাত রেখে এই নামটি পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়বে। আল্লাহ্ চান তো তার নফস বাধ্য ও অনুগত হয়ে যাবে।

৬৩. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি প্রতিদিন ৩০০০ বার এই নামটি পাঠ করবে ইনশাআল্লাহ্ সে কখনও অসুস্থ হবেনা।

৬৪. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি এই নামটি শেষ রাতে অধিকবার পড়বে, ইনশাআল্লাহ্ মানুষের হৃদয়ে তার মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে।

৬৫. নামের ফজিলত: খাওয়ার সময় পড়লে ওই খাদ্য কলবের শক্তি ও নূর সৃষ্টির সহায়ক হবে।

৬৬. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি নির্জনতায় এই নামটি অধিক পাঠ করলে, ইনশাআল্লাহ্ তার অন্তরের ভিতর আল্লাহ্ এর জ্যোতি প্রকাশ হতে শুরু করবে।

৬৭. নামের ফজিলত: প্রত্যহ ১০০০ বার পাঠ করলে মন থেকে ভয় ভীতি দূর হয়ে যাবে।

৬৮. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি ভোর রাতে অথবা কিছু রাত থাকতে সেজদায় মাথা রেখে ১১৫ অথবা ১২৫ বার এই নামটি পড়বে, তার বাহ্যিক ও ভিতরগত ভাবে সত্যবাদিতা লাভ হবে এবং কোন অত্যাচারি দ্বারা পিষ্ট হবেনা।

৬৯. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি ওজু করার সময় অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ধৌত করার সময় প্রতিটি জোড়ার উপর এই নামটি পড়বে, সে কখন জালিমের থাবায় আবদ্ধ হবেনা। কোন শত্রু তার উপর বিজয় লাভ করতে পারবেনা।

৭০. নামের ফজিলত: যদি কেউ এই নামটি সর্বদা পড়ে তবে তার উদাসীনতা স্মরনের দ্বারা পরিবর্তিত হবে। যে ব্যক্তি নিদ্রা থেকে উঠার পর ২০ বার এই নামটি পড়বে, তবে তার সব কাজ ঠিক এবং সমাধান হয়ে যাবে।

৭১. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি যুদ্ধের সময় অধিক হারে পরবে অথবা লিখে নিজের কাছে রাখবে, আল্লাহ্ তায়ালা তাকে সামনে অগ্রসর হওয়ার ক্ষমতা দান করবেন এবং শত্রুদের থেকে নিরাপদ রাখবেন।

৭২. নামের ফজিলত: প্রতিদিন ১০০ বার আল্লাহ্ এর নাম পাঠ করলে, তিনি দুর্মূল্য এবং আল্লাহর প্রিয় হয়ে যাবেন । ইনশাআল্লাহ্

৭৩. নামের ফজিলত: কোন ব্যক্তি পুত্র সন্তান এর ইচ্ছা পোষণ করলে, ৪০ দিনের জন্য ৪০ বার নামটি পাঠ করলে ইনশাআল্লাহ্ তার উদ্দেশ্য পুরন হবে।

৭৪. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি প্রতিদিন ১০০০ বার পরবে, তার অন্তর থেকে আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কিছুর ভালবাসা দূর হয়ে যাবে।

৭৫. নামের ফজিলত: প্রত্যহ ইশরাক এর পর ৫০০ বার পড়লে চোখের দৃষ্টি শক্তি ও অন্তরে নূর লাভ হয় ।

৭৬. নামের ফজিলত: প্রত্যহ ৩৩ বার পড়লে গোপন রহস্য জানা যাবে। তার অন্তরে আল্লাহ্র ভালবাসা সৃষ্টি হবে।

৭৭. নামের ফজিলত: এ নামের নিয়মিত যিকির করলে আল্লাহ বিপদ আপদ থেকে রক্ষা করে ।

৭৮. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি অধিক বার পরবে, ইনশাআল্লাহ্ তার সমস্যা দূর হবে।

৭৯. নামের ফজিলত: কোন ব্যক্তি ৭ বার আল্লাহ্র এই নাম পাঠ করে সন্তান জন্মের পর তার সন্তানের উপর ফুঁ দিলে, আল্লাহ্ বিপর্যয় থেকে তার সন্তান কে সুরক্ষা করবে। ইনশাআল্লাহ্

৮০. নামের ফজিলত: চাশতের নামাযের পর সেজদায় গিয়ে এ নামটি ৩০০ বার পড়বে, ইনশাআল্লাহ্ তার সত্য তওবা লাভ হবে। যে ব্যাক্তি এ নামটি বার বার পাঠ করবে, তার সকল কর্ম সহজ হবে। যদি কোন অত্যাচারীর উপর ফুঁ দেয়া হয় তবে ইনশাআল্লাহ্ তা থেকে মুক্তি লাভ হবে।

৮১. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি ন্যায়ের উপর থাকে এবং শত্রু থেকে প্রতিশোধ নেয়ার ক্ষমতা না থাকে, সে তিন জুম্মা পর্যন্ত অধিকহারে (ইয়া মুনতাক্বিমু) পড়বে, আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং তার থেকে প্রতিশোধ নিয়ে নিবেন।

৮২. নামের ফজিলত: যার প্রচুর গুনাহ আছে, সে লোকটি প্রতিনিয়ত এ নামটি পড়লে আল্লাহ তায়ালা তার গুনাহ ক্ষমা করে দিবেন।

৮৩. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি দশবার দুরুদ শরীফ এবং দশবার এ নামটি পড়বে, তবে ইনশালাআল্লাহ তার ক্রোধ দূর হয়ে যাবে। অন্য রাগান্বিত ব্যাক্তির উপর ফুঁ দিলে তবে তার রাগ দূর হবে।

৮৪. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি (ইয়া মালিকাল মুলক) সর্বদা পাঠ করবে, আল্লাহ তায়ালা তাকে লোকদের থেকে অমুখাপেক্ষী করে দিবেন। সে কার মুখাপেক্ষী থাকবে না।

৮৫. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি অধিকহারে পড়বে, আল্লাহ তায়ালা তাকে শ্রেষ্ঠত্ব ও সম্মান এবং সৃষ্টজগত থেকে অমুখাপেক্ষীতা দান করবেন।

৮৬. নামের ফজিলত: যে ব্যাক্তি এ নামটি প্রতিদিন ১০০ বার পড়বে, শয়তানের আনিদিষ্টতা ও কুমন্ত্রণা থেকে নিরাপদ থাকবে। যদি ৭ বার পড়ে তবে সে উদ্দেশ্য অর্জন হবে।

৮৭. নামের ফজিলত: যার আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু বান্ধব বিক্ষিপ্ত হয়ে থাকে, সে চাশতের সময় গোসল করে আকাশের দিকে তাকিয়ে আল্লাহ্র এই নাম ১০০ বার পাঠ করলে তার পরিবারের হারানো সদস্য শিগ্রই খুঁজে পাবেন। ইনশাআল্লাহ্

৮৮. নামের ফজিলত: যে ব্যাক্তি প্রতিদিন ৭০ বার এই নামটি পড়বে, আল্লাহ তাআলা তার অর্থ-সম্পদ বরকত দান করবেন। ইনশাল্লাল্লাহ সে কারো মুখাপেক্ষী হবে না।

৮৯. নামের ফজিলত: যে ব্যাক্তি শুরু ও শেষে ১১ বার দুরুদ শরীফ পড়ে এগার শত এগার বার ওযীফার ন্যায় এ নামটি পড়বে, তবে আল্লাহ তায়ালা তাকে বাহিরগত ও ভিতরগত ধনী করে দিবেন।

৯০. নামের ফজিলত: যদি স্ত্রির সাথে ঝগড়া-বিবাদ অথবা তিক্ততা সৃষ্টি হয়ে থাকে, তবে বিছানায় শোয়ার সময় ২০ বার এ নামটি পড়বে, ইনশাল্লাহ ঝগড়া-বিবাদ ও তিক্ততা দূর হয়ে যাবে এবং পরস্পর ভালবাসা সৃষ্টি হয়ে যাবে।

৯১. নামের ফজিলত: সকাল সন্ধা এ নামের যিকির করলে সকল ভাল কাজে সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ।

৯২. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি কোন পরিচিত স্থানে পোঁছাবে এবং শুক্রবার রাতে যে ব্যক্তি নৌকা অথবা অন্য কোন যানবাহনে আরোহণের পর অধিকহারে পড়তে থাকবে, ইনশাআল্লাহ্ ইচ্ছানুযায়ী কাজ হবে।

৯৩. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি জুমার রাতে সাত বার সুরা নুর এবং এক হাজার বার এ নামটি পড়বে, তবে ইনশাআল্লাহ্ তার অন্তর আল্লাহর জ্যোতি দারা আলকিত হয়ে যাবে।

৯৪. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি হাত উঠিয়ে আকাশ পানে মূখ করে এ নামটি অধিক হারে পড়বে, অবশেষে মুখমন্ডলে হাত মুছে নিবে, ইনশাআল্লাহ্ তার পূর্ণ হেদায়েত লাভ হবে, আর মারেফাত পন্থীদের মধ্যে অন্তভুক্ত হয়ে যাবে।

৯৫. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি কোন দুশ্চিন্তা বিপদাপদ অথবা কোন সমস্যা সম্মুখে আসে, সে ১০০০ বার এ নামটি পড়বে ইনশাআল্লাহ্ সমস্যার সমাধান লাভ হবে।

৯৬. নামের ফজিলত: জুম্মার রাতে যে ব্যক্তি এ নামটি ১০০ বার পড়বে, আল্লাহ তায়ালা তাকে সব ধরনের অনিষ্ট ও ক্ষতি থেকে নিরাপরাদ রাখবেন।

৯৭. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি প্রত্যহ সূর্যোদয়ের পূর্বক্ষণে ১০১ বার পড়বে, ইনশাআল্লাহ্ সে যাবতীয় দুঃখ- বেদনা, চিন্তা- ভাবনা, কঠোরতা ও বিপদ থেকে মুক্তি থাকবে।

৯৮. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি নিজের কোন কাজ বা উদ্দেশ্য সমাধানের কোন তদবির বুঝে না আসে, মাগরিব ও এশার মাঝে সে (আর-রাশীদু) নামটি ১০০০ বার পড়বে, তবে ইনশাআল্লাহ্ স্বপ্নে তদ্বির দেখা যাবে, অথবা অন্তরে ঢেলে দেয়া হবে।

৯৯. নামের ফজিলত: যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের পূর্বে এ নামটি একশত বার পড়বে, ইনশাআল্লাহ্ সেদিন সে সকল বিপদাপদ থেকে নিরাপদ থাকবে ও বরকত লাভ হয়। শত্রু ও হিংসুকদের মুখ বন্ধ থাকবে।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্ত করার সহজ উপায়
আল্লাহর নামসমূহ কেবল কোন শব্দ নয়, তা তাঁর অসীম ক্ষমতা, জ্ঞান, করুণা এবং ন্যায়পরায়ণতার প্রকাশ। এই নামগুলো বিশ্বাস ও আমলের অংশ, যা মুমিনদের হৃদয়ে আল্লাহর প্রতি গভীর ভালবাসা, ভয় এবং শ্রদ্ধার জন্ম দেয়।
আল্লাহই সবকিছুর অধিক ভালো জানেন। তাঁর প্রতি সঠিক বিশ্বাসের জন্য আমরা তাঁর নাম ও গুণাবলি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করি এবং তা আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করি। কারণ তিনিই আমাদের উপাসনা ও শুকরিয়া পাওয়ার একমাত্র যোগ্য। নিচে আল্লাহর ৯৯ টি নাম মুখস্ত করার সহজ উপায় বর্ণনা করা হয়েছে।



আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলায়
আল্লাহর নাম ও গুণাবলির ব্যাখ্যা করতে গেলে আমরা দেখতে পাই যে, প্রতিটি নামের অন্তর্নিহিত গভীর অর্থ রয়েছে, যা তাঁর পরিপূর্ণ সত্তা ও গুণাবলির পরিচায়ক তিনি চিরঞ্জীব, যিনি নিজেই জীবনের উৎস। তাঁর অস্তিত্ব এবং সত্তা কারো উপর নির্ভরশীল নয়। তিনি এমন সত্তা, যিনি জীবন দেন এবং তাঁর জীবনের কোনো শেষ নেই।
যিনি সর্বদা প্রতিষ্ঠিত, চিরন্তন এবং সকল কিছুর ধারক ও রক্ষক। তিনি কারো উপর নির্ভরশীল নন, বরং সমস্ত সৃষ্টি তাঁর উপর নির্ভরশীল। এই নাম তাঁর সেই গুণাবলিকে বোঝায়, যা সমস্ত কিছু পরিচালনা করেন এবং যার নির্দেশে সৃষ্টিজগতের সব কিছু টিকে থাকে। নিচে টেবিলে আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলায় উপস্থাপন করা হয়েছে।
আল্লাহর ৯৯ নামের তালিকা বাংলায়
| ক্রম | আল্লাহর নাম |
| ১ | আর রাহমান |
| ২ | আর-রাহ়ীম |
| ৩ | আস-সবুর |
| ৪ | আল-ওয়ারিস’ |
| ৫ | আল-বাদীই’ |
| ৬ | আন্-নূর |
| ৭ | আয্-যর |
| ৮ | আল-মুগণিই’ |
| ৯ | আল-জামিই’ |
| ১০ | যুল-জালালি-ওয়াল-ইকরাম |
| ১১ | আর-রউফ |
| ১২ | আল-মুনতাক্বিম |
| ১৩ | আল-বার্ |
| ১৪ | আল-ওয়ালি |
| ১৫ | আজ-জ’হির |
| ১৬ | আল-আউয়াল |
| ১৭ | আল-মুক্বদ্দিম |
| ১৮ | আল-ক্বদির |
| ১৯ | আল আহাদ |
| ২০ | আল-মাজিদ |
| ২১ | আল-ক্বাইয়্যুম |
| ২২ | আল-মুমীত |
| ২৩ | আল-মুঈ’দ |
| ২৪ | আল-মুহছী |
| ২৫ | আল-ওয়ালিইউ |
| ২৬ | আল-ক্বউইউ |
| ২৭ | আল-হা’ক্ব |
| ২৮ | আল-বাই’ছ’ |
| ২৯ | আল-ওয়াদুদ |
| ৩০ | আল-ওয়াসি’ সর্ব-ব্যাপী, |
| ৩১ | আর-রক্বীব |
| ৩২ | আল-জালীল |
| ৩৩ | আল-মুক্বীত |
| ৩৪ | আল-কাবিইর |
| ৩৫ | আশ্-শাকুর |
| ৩৬ | আল-আ’জীম |
| ৩৭ | আল-খ’বীর |
| ৩৮ | আল-আ’দল |
| ৩৯ | আল-বাছীর |
| ৪০ | আল-মুদ্বি’ল্লু |
| ৪১ | আর-রফীই’ |
| ৪২ | আল-বাসিত |
| ৪৩ | আল-আ’লীম |
| ৪৪ | আর-রজ্জাক্ব |
| ৪৫ | আল-ক্বাহার |
| ৪৬ | আল-মুছউউইর |
| ৪৭ | আল-খালিক্ব |
| ৪৮ | আল-জাব্বার |
| ৪৯ | আল-মুহাইমিন |
| ৫০ | আস-সালাম |
| ৫১ | আল-মালিক |
| ৫২ | আল-কুদ্দুস নিষ্কলুষ, |
| ৫৩ | আল-মু’মিন |
| ৫৪ | আল-আ’জীজ |
| ৫৫ | আল-মুতাকাব্বির |
| ৫৬ | আল-বারী |
| ৫৭ | আল-গফ্ফার |
| ৫৮ | আল-ওয়াহ্হাব |
| ৫৯ | আল ফাত্তাহ |
| ৬০ | আল-ক্ববিদ্ব’ |
| ৬১ | আল-খফিদ্বু |
| ৬২ | আল-মুই’জ্ব |
| ৬২ | আস্-সামি’ |
| ৬৩ | আল-হা’কাম |
| ৬৫ | আল-লাতীফ |
| ৬৬ | আল-হা’লীম |
| ৬৭ | আল-গফুর |
| ৬৮ | আল-আ’লিইউ |
| ৬৯ | আল-হা’ফীজ |
| ৭০ | আল-হাসীব |
| ৭১ | আল-কারীম |
| ৭২ | আল-মুজীব |
| ৭৩ | আল-হাকীম |
| ৭৪ | আল-মাজীদ |
| ৭৫ | আশ্-শাহীদ |
| ৭৬ | আল-ওয়াকিল |
| ৭৭ | আল-মাতীন |
| ৭৮ | আল-হা’মীদ |
| ৭৯ | আল-মুব্দি’ |
| ৮০ | আল-মুহ’য়ী |
| ৮১ | আল-হাইয়্যু |
| ৮২ | আল-ওয়াজিদ |
| ৮৩ | আল-ওয়াহি’দ |
| ৮৪ | আছ্-ছমাদ |
| ৮৫ | আল-মুক্ব্তাদির |
| ৮৬ | আল-মুয়াক্খির |
| ৮৭ | আল-আখির অনন্ত |
| ৮৮ | আল-বাত্বিন |
| ৮৯ | আল-মুতাআ’লি |
| ৯০ | আত্-তাওয়াব |
| ৯১ | আল-আ’ফঊ |
| ৯২ | মালিকুল-মুলক |
| ৯৩ | আল-মুক্ব্সিত |
| ৯৪ | আল-গণিই’ |
| ৯৫ | আল-মানিই’ |
| ৯৬ | আন্-নাফিই’ |
| ৯৭ | আল-হাদী |
| ৯৮ | আল-বাক্বী চিরস্থায়ী, |
| ৯৯ | আর-রাশীদ |
আল্লাহর ৯৯ নাম আরবিতে
আল্লাহর নাম ও গুণাবলির মধ্যে তাঁর সত্তা ও কর্মের পূর্ণতা প্রতিফলিত হয়। তাঁর নামসমূহের মর্যাদা উপলব্ধি করে আমরা আরও গভীরভাবে তাঁর প্রতি ঈমান আনতে এবং তাঁকে বন্দনা করতে উৎসাহী হই। নিচে আল্লাহর ৯৯ নাম আরবিতে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আল্লাহর ৯৯ টি নাম আরবিতে
| ٱلرَّحْمَٰنُ |
| ٱلرَّحِيمُ |
| ٱلْمَلِكُ |
| ٱلْقُدُّوسُ |
| ٱلسَّلَامُ |
| ٱلْمُؤْمِنُ |
| ٱلْمُهَيْمِنُ |
| ٱلْعَزِيزُ |
| ٱلْجَبَّارُ |
| ٱلْمُتَكَبِّرُ |
| ٱلْخَٰلِقُ |
| ٱلْبَارِئُ |
| ٱلْمُصَوِّرُ |
| ٱلْغَفَّارُ |
| ٱلْقَهَّارُ |
| ٱلْوَهَّابُ |
| ٱلْرَّزَّاقُ |
| ٱلْفَتَّاحُ |
| ٱلْعَلِيمُ |
| ٱلْقَابِضُ |
| ٱلْبَاسِطُ |
| ٱلْخَافِضُ |
| ٱلْرَّافِعُ |
| ٱلْمُعِزُّ |
| ٱلْمُذِلُّ |
| ٱلسَّمِيعُ |
| ٱلْبَصِيرُ |
| ٱلْحَكَمُ |
| ٱلْعَدْلُ |
| ٱللَّطِيفُ |
| ٱلْخَبِيرُ |
| ٱلْحَلِيمُ |
| ٱلْعَظِيمُ |
| ٱلْغَفُورُ |
| ٱلشَّكُورُ |
| ٱلْعَلِيُّ |
| ٱلْكَبِيرُ |
| ٱلْحَفِيظُ |
| ٱلْمُقيِتُ |
| ٱلْحَسِيبُ |
| ٱلْجَلِيلُ |
| ٱلْكَرِيمُ |
| ٱلْرَّقِيبُ |
| ٱلْمُجِيبُ |
| ٱلْوَاسِعُ |
| ٱلْحَكِيمُ |
| ٱلْوَدُودُ |
| ٱلْمَجِيدُ |
| ٱلْبَاعِثُ |
| ٱلْشَّهِيدُ |
| ٱلْحَقُّ |
| ٱلْوَكِيلُ |
| ٱلْقَوِيِيُ |
| ٱلْمَتِينُ |
| ٱلْوَلِيُ |
| ٱلْحَمِيدُ |
| ٱلْمُحْصِي |
| ٱلْمُبْدِئُ |
| ٱلْمُعِيدُ |
| ٱلْمُحْيِي |
| ٱلْمُمِيتُ |
| ٱلْحَيِّيُ |
| ٱلْقَيُّومُ |
| ٱلْوَاجِدُ |
| ٱلْمَاجِدُ |
| ٱلْوَاحِدُ |
| ٱلْأَحَدُ |
| ٱلصَّمَدُ |
| ٱلْقَادِرُ |
| ٱلْمُقْتَدِرُ |
| ٱلْمُقَدِّمُ |
| ٱلْمُؤَخِّرُ |
| ٱلْأوَّلُ |
| ٱلْآخِرُ |
| ٱلظَّٰهِرُ |
| ٱلْبَاطِنُ |
| ٱلْوَالِي |
| ٱلْمُتَعَالِي |
| ٱلْبَرُّ |
| ٱلتَّوَابُ |
| ٱلْمُنْتَقِمُ |
| ٱلْعَفُوُ |
| ٱلْرَّؤُوفُ |
| مَالِكُ ٱلْمُلْكُ |
| ذُوالْجَلاَلِ وَالإكْرَامِ |
| ٱلْمُقْسِطُ |
| ٱلْجَامِعُ |
| ٱلْغَنيُّ |
| ٱلْمُغْنِيُ |
| ٱلْمَانِعُ |
| ٱلضَّٰرَ |
| ٱلنَّافِعُ |
| ٱلْنُورُ |
| ٱلْهَادِي |
| ٱلْبَدِيعُ |
| ٱلْبَاقِي |
| ٱلْوَارِثُ |
| ٱلرَّشِيدُ |
| ٱلصَّبُورُ |
আল্লাহর ৯৯ নাম আরবিতে পিকচার

শেষ কথা
পরিশেষে, সমস্ত প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য, যাঁর অনুগ্রহে এই কাজটি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। সর্বাবস্থায় আমরা তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ। এই সংকলনটি সহজ করে দেওয়ার জন্য আল্লাহর প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করছি, তিনি যেন এর সংগ্রহকারী, পাঠক এবং শ্রোতাসকলকে উপকৃত করেন।
এ কাজের সফলতা ও প্রকাশ প্রক্রিয়ায় যাঁরা সহায়ক ছিলেন, তাঁদের প্রতিও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। আমি আশাবাদী যে, আল্লাহ এই কাজটি এবং আমার অন্যান্য সকল কর্মকে কবুল করবেন। নিশ্চয়ই তিনি সর্বশ্রোতা ও সাড়া প্রদানকারী। পরিশেষে, আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম), তাঁর পরিবারবর্গ ও সঙ্গী-সাথীদের উপর দরুদ ও শান্তি বর্ষিত হোক। আমীন।
আরো পড়ুন:




