ধাঁধা উত্তর সহ
Share this
ধাঁধা হলো এমন এক ধরনের শব্দ বা বাক্যের খেলা, যা সাধারণত রূপক অর্থে তৈরি করা হয়। এটি এমনভাবে সাজানো থাকে যে, তা মানুষকে মজার ছলে কোনো প্রশ্ন বা সমস্যার উত্তর খুঁজতে উৎসাহিত করে। ধাঁধার প্রকৃতি চতুর, কৌতূহল উদ্দীপক এবং মনোমুগ্ধকর, যা মানুষকে চিন্তা করতে এবং মস্তিষ্কের ব্যায়াম করাতে অনুপ্রাণিত করে।

কোন গাছে মাত্র দুইটি পাতা থাকে?
উত্তরঃ চারাগাছে।
এ কোন ব্যাটা শয়তান, থাকে বসে ধরে কান।
উত্তর – চশমা।
এক শালিকের তিন মাথা, দেহ মুখে আঠা। বাক্সের ভিতর ফেলি তবু, যায় দেশ বিদেশ।
উত্তর – চিঠি।
“বল কি তার নাম, যার দাঁত আছে কিন্তু কামড় দেওয়া নয় তার কাম?”
উত্তর – চিরুনি
কোন জিনিসটা ব্যবহারের পূর্বে ভাঙতে হয়?
উত্তর – ডিম
বলত rain এর শেষে কি হয়?
উত্তর – N হয়
আমি তোমাকে দুটো জিনিস দেবো যার একটি, সব সময় বসে থাকে কখনো দাঁড়ায় না, আর দ্বিতীয়টির ক্ষুধা এত বেশি তাকে যতই দেবে ততই খাবে। বল কি নাম জিনিস দুটির?
উত্তর – পাথর ও আগুন
তিন অক্ষরে জিনিসটা কি নাম তার বলনা মাথা কাটলে চলে আর মাথা না কাটলে চলে না।
উত্তর :- পেন্সিল
একই প্রশ্ন কিন্তু সবাই আলাদা আলাদা উত্তর দেয় অথচ সবার উত্তরই ঠিক প্রশ্নটি কি ?
উত্তর :- তোমার নাম কি ?
কত,র মধ্যে কত বাদ দিলে কত থাকবে ?
উত্তর :- ‘র’
একটি মাত্র অক্ষর যোগ করে কিভাবে একজন কে বড়ো জন করবেন? আমি হাসাই আমি কাঁদাই নই আমি প্রাণি। দেখতে এসে মোরে সদাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’ – কি দেখে ব্যথা ভোলে?
উত্তর: মাতা
আমাকে না পেলে, সবাই হায় হায় করে। ইচ্ছামতো আসি যদি, দেয় আমাকে বিদায় করে। আমি কে?
উত্তরঃ পানি
এক ঘরে একটি খাম। বলো তার কী নাম?
উত্তরঃ ছাতা।
নয়ের ডানপাশে নয় না বসিয়ে কিকরে নিরানব্বই বানাবেন?
উত্তরঃ বাম পাশে বসিয়ে।
কোন চা তেল মরিচ দিয়ে রান্না করে খেতে হয়?
উত্তরঃ মোচা, কলার নিচের অংশ।
কোন দেশে কোনো মাটি নেই?
উত্তরঃ স্বন্দেশ খাবার।
দুটো হাত আছে, একটা গোল মুখ আছে। সবসময় ছুটে চলে, তাও এক পা নড়ে না। জিনিসটি কি?
উত্তরঃ ঘড়ি, সময় ছুটে চলে।
কোন ডিমে একেবারেই কোনো পুষ্টি থাকে না?
উত্তরঃ ঘোড়ার ডিমে।
৭ এর আগে ৬ কে কেন থাকতেই হবে?
উত্তরঃ নাহলে সবাই সাত–পাঁচ ভাবতে পারে।
আমি কাটার জন্যই রাখি, কিন্তু কেউ ছিড়ে দিলে ভীষন রাগ হই। জিনিসটি কি?
উত্তরঃ মাথায় চুল।
একজন সাঁতারু সব ভাবে সাঁতার কাটলো, কিন্তু তার চুল ভিজলো না। কী ভাবে সম্ভব?
উত্তরঃ তার মাথায় একটি চুলও ছিল না।
পালকের থেকেও হালকা কিন্তু বড়ো বড়ো পালোয়ানও যা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারে না। কি তা?
উত্তরঃ নিঃশ্বাস।
কার মাথা থাকতেও কোনো বুদ্ধি নেই?
উত্তরঃ ছাতা।
কোন তাল কোনো গাছে ধরে না?
উত্তরঃ হরতাল গাছে ধরে না।
কোন মাসে কোনো শনিবার নেই?
ধাধার উত্তরঃ সমাস।
কোন জিনিস অবিবাহিতদের ৫ টি থাকে এবং বিবাহিতদের ৪ টি থাকে?
উত্তরঃ অক্ষর (অবিবাহিত শব্দে ৫ টি এবং বিবাহিত শব্দে ৪টি অক্ষর থাকে)।
দুটি সংখ্যা এক সাথে থাকলেই গন্ডগোল হয়ে যায়। সংখ্যা দুটি কি?
উত্তরঃ নয়,ছয়।
কোন উল গান গাইতে জানে?
উত্তরঃ বাউল।
রোজ সকালে কার থেকে মাথা উঠে যায়? যে রাতে আবার ফিরে আসে?
উত্তরঃ বালিশ থেকে।
হাত থাকতেও তালি দিতে পারে না।কে সে?
উত্তরঃ ঘড়ি।
আমরা ২জনই একই মায়ের সন্তান। কিন্তু যাকে আমি ভাই বলি সে আমাকে ভাই বলে না। কেন?
উত্তরঃ দিদি বলে।
কোন দুটি সংখ্যা একসাথে থাকলে বড্ডো বেশি চিন্তা করে থাকে?
উত্তরঃ সাত–সতেরো।
কত’র মধ্যে কত বাদ দিলে অবশিষ্ট কি থাকবে?
উত্তরঃ র থাকবে।
কোন চুড়ি খাবার হিসেবে খাওয়া যায়?
উত্তরঃ খিচুড়ি।
কী যা শহরের ভিতর দিয়ে যায়। পাহাড়ের মধ্যে দিয়ে আবার জঙ্গলের মধ্যে দিয়েও যায়। কিন্তু নরা চড়া করতে পারে না?
উত্তরঃ রাস্তা ঘাট।
এমন একটি গাই আছে, যা দেই তাই খায় কিন্তু পানি দিলে মরে যায়। জিনিসটি কি?
উত্তরঃ আগুন, পানিতে নিভে যায়।
মধ্যখানে পানি চুনকাম করা ঘর। ভেঙে গড়তে বললে গায়ে আসে জ্বর।কি?
উত্তর: ডিম
একটুখানি পুস্কনি, পানি টলমল করে। রাজার ছেলের সাধ্য নেই, জাল ফেলতে পারে।
উত্তর – চোখ।
কোথায় নদী আছে কিন্তু জল নেই পাহাড় আছে কিন্তু পাথর নেই দেশ আছে কিন্তু লোক নেই ?
উত্তর :- ম্যাপ বা মানচিত্র
হাত আছে পা নেয় মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা।
উত্তর :- জামা
বল কি সেই জালের নাম, যার না আছে কোনো সুতা, ফিতা, তার ; কিন্তু নিমিষেই তোমায় দেবে শেরা সম্পদের সন্ধান।
উতর- আন্তজাল ( ইন্টারনেট )
“আমি পড়ে গেলে ছোট হয়ে যাই কিন্তু যে আমাকে দেখে হাসে আমিও তাকে দেখে হাসি.. ” বলো আমি কে?
উত্তর – আয়না
আমি সব কারবারে আকাঙ্ক্ষার নাম, সব সম্পর্কে আছে আমার অবস্থান বলো আমি কে?
উত্তর – লাভ
কে সকালে মাথা হারায় কিন্তু রাত হলেই টা ফিরে পায়?
উত্তর – বালিশ
কোন জিনিসটা দেখা যায় অনুভব করা যায় কিন্তু ছোঁয়া যায় না?
উত্তর – ধোয়া
জীবিত থাকলে যারে কবর দেয়, মরে গেলে তারে খুঁড়ে নেই, বলুন এই সত্তা কে হয়?
উত্তর – চারা
“তিন অক্ষরে নাম যার, যাতে তৈরি তাতেই ভেসে, শেষের অক্ষর বাদ দিলে সোজা বিয়ের পিঁড়িতে বসে” বল কি সেই মাল??
উত্তর – বরফ
দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা উত্তর সহ
ধাঁধার মূল লক্ষ্য শুধুমাত্র বিনোদন নয়, এটি মানুষকে নতুনভাবে চিন্তা করতে শেখায় এবং সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটায়। ছোট থেকে বড় সবার কাছেই ধাঁধা সমান জনপ্রিয়। এটি আমাদের লোকজ সংস্কৃতির একটি অপরিহার্য অংশ এবং মানসিক উৎকর্ষে অবদান রাখে।

আরো পড়ুন: পরীক্ষা পাশের দোয়া
বেড়ে যদি যায় একবার/ কোনোভাবেই কমে না আর?
উত্তর : মানুষের বয়স।
সবাই তোমাকে ছেড়ে গেলেও সে যাবে না ছেড়ে/ চেষ্টা করে বলো দেখি, উত্তর কে পারে?
উত্তর : তোমার ছায়া।
মানুষের পাঁচ আঙুল থেকেও নেই প্রাণ/ বল তো জিনিসটার কী নাম?
উত্তর : দস্তানা।
ব্যবহারের আগে ভাঙতে হবে/ জিনিসটার উত্তর কে ক’বে?
উত্তর : ডিম।
জিনিসটা একেবারেই তোমার/ অথচ ব্যবহার করে অন্যে, বারবার?
উত্তর : তোমার নাম।
জিনিসটার এমন কী গুণ/ টাকা করে দেয় দ্বিগুণ?
উত্তর : আয়নার সামনে টাকা ধরুন।
সমুদ্রে জন্য আমার থাকি সবার ঘরে একটু জলের স্পশ্র পেলে যায় আমি মরে
উত্তর :- নুন বা লবণ
তিন অক্ষরে নাম তার সব লোকে খায় প্রথম অক্ষর বদ দিলে ঘর ছাওয়া যায়।
উত্তর :- কুমড়ো
এমন একটি জিনিস যেটা সব লোকই খায় ছোট ছেলেরা খেলেপরে মায়ের কাছে যায় বৃদ্ধ লোকে খেলেপরে মাথায় দেয় হাত যুবক যুবতীরা খেলে এদিক ওদিক তাকায়
উত্তর :- আছার
“বলত কি সেই গণিতবিদের নাম যার কাছে আছে সকল গণিতের সমাধান?”
উত্তর – ক্যালকুলেটর
কোন বাসায় শুধু দুই জন থাকে, কিন্তু কোনো দরজা, জানালা কিংবা ছাদ কিছুই থাকে না?
উত্তর – ভালোবাসায়
বলুন কি তার নাম, যার আছে তিনটি হাত ; নেই কোন পা কিংবা বডি, এবং মানুষকে উত্তর দেওয়াই যার কাম?
উত্তর – ঘড়ি
তুমি সব সময় তাকে উত্তর দাও, কিন্তু সে কখনো তেমন কোনো প্রশ্ন করেনা, বল কে সে?
উত্তর – মোবাইল
বলতো কি এই মামার নাম, যে দিনে দেখা দেয় কিন্তু তাকে দেখা যায়না, আর রাত্রে সে থাকলেও তার দেখা পাওয়া যায় না? “
উত্তর – সূর্য মামা
এক ঘরে এক থাম। বল কি তার নাম।
উত্তর – ছাতা।
এক গাছে তিন তরকারী, আজব কথা বলি হাড়ি।
উত্তর – কলাগাছ।
এরা বাপবেটা ওরা বাপবেটা তালতলা দিয়ে যায়। তিনটি তাল পড়লে তারা, সমান ভাগে পায়।
উত্তর – বাপ, ছেলে, নাতি।
একটি হলে কাজ হবে না, দুটি কিন্তু চাই। দুটি পেলে, হবে চাষী ভাই।
উত্তর – বলদ।
একটি গাছের বাঁট নাই, তবু দুগ্ধ হয় প্রচুর। দোহনকালে থাকে নাকো, তার নিকটে বাছুর।
উত্তর – তালগাছ।
এমন একটি কাপের নাম বলো দেখি ভাই, যে কাপেতে চা চিনি, দুধ পানি একটুও নেই।
উত্তর – হিরো কাপ।
এক বুড়ির আছে বারোটি ছেলে। তার বারো ঘরে থাকে এখন টি ছেলে।
উত্তর – বৎসর।
এক গাছে বহু ফল, গায়ে কাটা কাঁটা। পাকলে ছাড়াও যদি, হাতে লাগে আঠা।
উত্তর – কাঠাঁল।
এক বৃক্ষে ফুটেছে, এক জোড়া ফুল। হীরা মানিক কভু নয়, তার সমতুল।
উত্তর – চোখ।
একটি অক্ষর শিক্ষকে আছে, পন্ডিতে নেই। কাননে আছে, বাগানে নেই।
উত্তর – ক।
একলা তারে যায় না দেখা, সঙ্গী গেলে বাঁচে। আধার দেখে ভয়ে পালায়, আলোয় ফিরে আসে।
উত্তর – ছায়া।
এতো ভালো বিছানা, কেউ যেন বসে না।
উত্তর – পানি।
এক বাড়ির দুই দরোজা দিয়া জল গড়িয়ে পড়ে, হাওয়া ছাড়া আর হাওয়া নেয়ার পরে।
উত্তর – সর্দি।
এক সাথে সাতটা রঙ, কোথায় থাকে বলো। না পারলে বুঝবো,
তুমি বিজ্ঞানে নও ভাল।
উত্তর – রংধনু।
এপার ঝাটি, ওপার ঝাটি। ঝাটিতে করে, পিটা পিটি।
উত্তর – চোখের পাতা।
“বলতো, কি তার নাম ; যে খাবারের স্বাদ পাই কিন্তু পায় না তারা ঘ্রাণ?”
উত্তর – জিহ্ববা
চার অক্ষরে নাম যার, অতীত নিয়ে লেখা প্রথম দুই অক্ষর বাদ দিলে, শুরু হয় প্যাক প্যাক ডাকা.. বলুন তো উত্তরটা কি হবে?
উত্তর – ইতিহাস
এমন একটি শব্দের নাম বল যা বাংলা ৫০ টি অক্ষরকে নির্দেশ করে?
উত্তর – বর্নমালা
কি তার নাম যে, বউয়ের বাপের দুলালী, আমার বাড়ি এলে খায় গালি?
উত্তর – সালি
তিন অক্ষরে নাম তার পানিতে বাস করে, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে স্বাদে মিষ্টি করে। বল কি তার নাম?
উত্তর- মাগুর
মেঘের ডাকে জল ছেড়ে ডাঙায় উঠে পড়ে মানুষ তার মাঠে পেলে নিয়ে যায় ঘরে।
উত্তর :- কইমাছ
আমি অন্ধকার কিন্তু আলো ছাড়া আমার অস্তিত্ব নেই
আমি কে ?
উত্তর :- ছায়া
একজন সাঁতারু জলে ডুবে সাঁতার কাটলো, চিত সাঁতারও কাটলো কিন্তু তার চুল ভিজলোনা, এটা কিভাবে সম্ভব ??
উত্তর :- কারণ তার মাথায় চুল ছিলনা বা সে টাকলা ছিলো
হাজার বছরের পুরোনো হয়েও বয়স তার এক মাস/ আমাদের মাথার ওপরই জিনিসটার বাস?
উত্তর : চাঁদ।
তোমাকে শুকিয়ে নিজে সে ভিজে/ উত্তরটা বলো দেখি/ চেষ্টা করে নিজে?
উত্তর : টাওয়েল বা গামছা।
দুই হাত আছে তার/ আরো আছে মুখ/ পা ছাড়াও জিনিসটার মনে বড় সুখ। বলো তো জিনিসটা কী?
উত্তর : ঘড়ি।
ঘাড় আছে, মাথা নেই/ ভেতরেরটা পেয়ে গেলেই ফেলে দিই? বলো তো কী?
উত্তর : বোতল।
মধ্যখানে পানি চুনকাম করা ঘর। ভেঙে গড়তে বললে গায়ে আসে জ্বর।কি?
উত্তর: ডিম
আমি হাসাই আমি কাঁদাই নই আমি প্রাণি। দেখতে এসে মোরে সদাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’ – কি দেখে ব্যথা ভোলে?
উত্তর: মাতা
এমন একটি গাই আছে, যা দেই তাই খায় কিন্তু পানি দিলে মরে যায়। জিনিসটি কি?
উত্তর : আগুন, পানিতে নিভে যায়।
কী যা শহরের ভিতর দিয়ে যায়। পাহাড়ের মধ্যে দিয়ে আবার জঙ্গলের মধ্যে দিয়েও যায়। কিন্তু নরা চড়া করতে পারে না?
উত্তর : রাস্তা ঘাট।
কোন দেশে কোনো মাটি নেই?
উত্তর : স্বন্দেশ খাবার।
কোন চুড়ি খাবার হিসেবে খাওয়া যায়?
উত্তর : খিচুড়ি।
কত’র মধ্যে কত বাদ দিলে অবশিষ্ট কি থাকবে?
উত্তর : র থাকবে।
কোন দুটি সংখ্যা একসাথে থাকলে বড্ডো বেশি চিন্তা করে থাকে?
উত্তর : সাত–সতেরো।
আমরা ২জনই একই মায়ের সন্তান। কিন্তু যাকে আমি ভাই বলি সে আমাকে ভাই বলে না। কেন?
উত্তর : দিদি বলে।
হাত থাকতেও তালি দিতে পারে না।কে সে?
উত্তর : ঘড়ি।
রোজ সকালে কার থেকে মাথা উঠে যায়? যে রাতে আবার ফিরে আসে?
উত্তর : বালিশ থেকে।
কোন উল গান গাইতে জানে?
উত্তর : বাউল।
কার মাথা থাকতেও কোনো বুদ্ধি নেই?
উত্তর : ছাতা।
কোন তাল কোনো গাছে ধরে না?
উত্তর : হরতাল গাছে ধরে না।
কোন মাসে কোনো শনিবার নেই?
উত্তর : সমাস।
কোন বিলে জল নেই?
উত্তর : টেবিলে জল নেই।
তিন অক্ষরে নাম তার মেয়েরা গায়ে মাখে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে গাছ বেয়ে উঠে মাঝের অক্ষর বাদ দিলে গাছে ফলে থাকে। আর শেষের অক্ষর বাদ দিলে হাঁটার পথ থাকে।
উত্তর : আলতা।
গাছ নেই। আছে শুধু পাতা। মুখ নেই, কত কথা জীবন সঙ্গীড় সাথে কয়। জিনিসটি কি?
উত্তর : বই।
চারি দিকে কাঁটা দিয়ে ঘেরা। আছে মাথায় আবার মুকুট। সে কোন খান সাহেব?
উত্তর : আনারস ফল।
আন্ধার ঘরে থাকে। নড়াচড়া করে একটুখানি খাবার পেলে খাবলে খাবলে ধরে। জিনিসটি কি?
উত্তর : জিহ্বা, মুখের মধ্যে থাকে।
আড়াইশো থেকে পাঁচ পঞ্চাশ বাদ দিলে কত থাকে?
উত্তর : শূন্য থাকে।
চার পায়ে বসি আমরা। আট পায়ে চলি। বাঘও নই ভাল্লুকও নই তবু আস্ত কাঁধে ঝুলি।
উত্তর : পালকি, পাল্কির মধ্যে মানুষ নেওয়াকে বুঝিয়েছে।
নয়নে নয়নে থাকে দেখতে হয় সুন্দর। নয়নকে সুন্দর রাখে নয়নের কেউই নয়। কে সে?
উত্তর : কাজল।
পাখা ছাড়াই উড়ে চলে। মুখ নাই তবু ডাকে। বুক ছিড়ে আলো ছুটে। চিনো তুমি কি তারে?
উত্তর : উড়োজাহাজ।
কোন জিনিস কাটলে বড় হয়?
উত্তর : পুকুর কাতলে বড় হয়।
এমন কি জিনিস আছে ভাই, যা নিজের থাকা ভালো। কিন্তু পরের কাছ থেকে পেলে মুখ হয়ে যায় কালো?
উত্তর : লজ্জা, লজ্জা নিজের কাছে থাকাই ভালো।
এমন কোন স্থান আছে। যেখানে মাকে দাদী, বৌকে মা, বাপকে বলে ভাই। উত্তরটা খুবই সোজা। একটু ভাবলে পেয়ে যাবে দিয়ে মাথা হাত?
উত্তর : অভিনয় মঞ্চ। এখানে অভিনয়ের খাতিরে যেকাউকে যা কিছু বলা হয়।
মজার ধাঁধা উত্তর সহ
ধাঁধা শুধু মজার খেলা নয়, এটি আমাদের মস্তিষ্কের বিকাশ, সৃজনশীল চিন্তা এবং সংস্কৃতির ধারক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শিশুসহ বড়দের মননশীলতা উন্নত করতে ধাঁধা একটি অমূল্য মাধ্যম। তাই, ধাঁধার চর্চা বাড়ানো আমাদের সবার উচিত।

মাথা ৩ টি। মুখ ১ টি। ক্ষুধা মোটে পায়না। খেতে দিলে খেতে থাকে পেট তবু ভরে না।কে সে?
উত্তর : মাটির চুলা।আগুন জ্বালিয়ে দিলে জলতেই থাকে।
আরো পড়ুন: ৫০ টি গুরুত্বপূর্ণ দোয়া
অনেক বড় আঙিনা। ঝাড় দিয়েও শেষ করা যায় না।আবার কতো ফুল ফুটে আছে সেখানে।যার নাই কোনো তুলনা। জিনিসটি কি?
উত্তর : আকাশ ও আকাশ ভরা তারা।
আমি কাদাঁই, আমি হাসাই, আমি প্রাণি না, আমায় দেখে সবাই ক্ষনিক ভোলে ব্যাথার সব বানী। আমি কে?
উত্তর : সিনেমা বা নাটক বা কোন ঘটনার দ্বারা তৈরি ভিডিও।
আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে হয়। তখন ২ মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে। কি হয়?
উত্তর : মামা হয়।
শীত কালে যার নেইকো মান গ্রীষ্ম কালে সে পায় শুধু সম্মান।
উত্তর : হাত পাখা।
দুই অক্ষরের নাম যার সব যায়গায় রয়। প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাবার হয়। শেষের অক্ষর বাদ দিলে খুব আপনজন হয়।
উত্তর : মাটি – টি, মা।
এ হে হে তোমার গা ছুঁয়ে গেল কি? পারলে বলুন সে কে?
উত্তর : বাতাস গা দিয়ে বয়ে যায়।
কোন খাবার যা রান্নায় লবন লাগে না?
উত্তর : নোনা ইলিশ।
বুদ্ধির ধাঁধা উত্তর সহ
ধাঁধা এমনভাবে তৈরি হয় যে, তা মানুষের বিশ্লেষণী ক্ষমতা এবং লজিক্যাল চিন্তার উন্নতি ঘটায়। এটি চিন্তা করার নতুন পথ খুঁজে পেতে সাহায্য করে।ধাঁধা আমাদের গ্রামীণ ও লোকজ সংস্কৃতির একটি মূল্যবান অংশ। এটি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে সংরক্ষিত হয়ে আসছে এবং আমাদের ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে সহায়তা করে।

কোন জিনিস একবার খেলে আর কখনো খেতে চাবেন না। যা আপনাকে না জানিয়ে খাওয়ানো হয়।
উত্তর : ধোকা খেতে চাবেন না।
শুধু ওপরে যায় কিন্তু কখনোই নিচে নামে না?
উত্তর : মানুষের বয়স।
কোন টিয়া কখনোই ডাকে না?
উত্তর : খাটিয়া।
যে দেয় সে জানে। যে নেয় সে জানে না। যে জানে সে আবার নেয় না। জিনিসটি কি?
উত্তর : মেধা, জ্ঞান
সমুদ্রে জন্মে আমি থাকি লোকের ঘরে। আবার একটু জলের স্পর্শ পেলে যাই আমি মরে। আমি কে বলতো?
উত্তর : লবন, নুন।
কোন মাসে আঠাশ দিন আছে?
উত্তর : সব মাসেই আছে।
কোথায় নদী আছে, জল নেই, পাহাড় আছে, পাথর নেই, শহর আছে কিন্তু মানুষ নেই?
উত্তর : মানচিত্রে, ম্যাপে।
কোন হাস কখনোই ডিম পারে না?
উত্তর : ইতিহাস ডিম পারে না।
কী যা আপনার হলেও অন্য লোকেই বেশি মুখে নেই?
উত্তর : আপনার নিজের নাম।
কোন গান গাওয়া যায় না?
উত্তর : বাগান গাওয়া যায় না।
এক আছে এক বুড়ি। তার চোখ বারো কুড়ি। কে সে বুড়ি?
উত্তর : আনারস
কোন ফলের ফুল ফোটে কি ফোটে না, সকালে-বিকালে কেউই তা তো দেখে না।
উত্তর: ডুমুর ফল।
উড়তে পেখম বীর। কিন্তু ময়ূর সে নয়। মানুষ খায় গরুকে খায়, বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা।
আমি হাসাই আবার কাঁদাই, নই আমি প্রাণি।কে সে?
উত্তর: সিনেমা।
একবার জন্মায়, আবার মরে।আবার জন্মিয়ে তারপর মরে।জিনিসটি কি?
উত্তর : দাঁত
রাজুর বাবার চার ছেলে । এরা হলো রাম, শ্যাম, যদু তাহলে চতুর্থ সন্তানের নাম কি?
উত্তর : রাজু।
লম্বা ১টা দেহ। মাথায় টিকি আছে। টিকিতে আগুন লাগালে দেহ পুরে যায়। জিনিসটি কি?
উত্তর : মোমবাতি।
কোন টেবিলে পা নেই।
টাইম টেবিল।
কোন দিনটা খুব কাছে কিন্তু কোনোদিন এসে পৌঁছাতে পারে না?
উত্তর : আগামীকাল।
বৃদ্ধ বরফকে আপনি কী বলবেন?
উত্তর : জল, পানি।
১ কেজি সোনা আর ১ কেজি তুলোর মধ্যে কোনটা বেশি ভারী?
উত্তর : দুটোই সমান। কারণ দুটোই ১ কেজি।
দশ দিন না ঘুমিয়ে কীকরে থাকা যায়?
উত্তর : রাতে ঘুমিয়ে দিনে জেগে।
কি শুধু নামতে পারে তবে কখনোই উঠতে পারে না?
উত্তর : বৃষ্টি, বৃষ্টির পানি।
কোন গ্রামে কোনো মানুষ নেই?
উত্তর : টেলিগ্রামে মানুষ নেই।
কোন জিনিসের নাম মুখে নিলেই জিনিসটি ভেঙ্গে যায়?
উত্তর : নীরবতা।
চার রূপসী চার রং মিলন হলে হয় এক রং।
উত্তর : পান-চুন-খয়ের-সুপারী।
প্রাণ নাই আবার বন্ধু নয় কিন্তু চলে সাথে সাথে। আলো পেলে তবে চলে দিনে অথবা রাতে।
উত্তর : ছায়া, মানুষের ছায়া।
কোন ফুলের নামটি উল্টালে একটি পাখির নাম হয়?
উত্তর : জবা। (উল্টালে বাজ পাখি হয়)
জলে থাকে তবু মাছ না, তবু মাছ বলে বাজারে বিক্রি হয়।
উত্তর : চিংড়িমাছ, (চিংড়ি পোকা)।
এতটুকু ঘরখানি চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভাইঙ্গা আবার করার। জিনিসটি কি?
উত্তর : ঝিনুক, ভেঙ্গে আবাড় গড়ার সাধ্য কারোর নাই।
হাঁড়ির ভিতর বালি, তার ভিতর হাজার ছেলে নাচে। একটু পরই হয় সে খাবার তপ্ত চুলার ধাপে। জিনিসটি কি?
উত্তর : মুড়ি ভাজার প্রক্রিয়া।
কোন মূলের ফুল লাল হয়?
উত্তর : শিমূল ফুলের।
ফস করে রেগে যায়, ধপ করে জ্বলে। বাক্স এ সারি সারি ঘুমে থাকে পড়ে?
উত্তর : দেশলাই।
খেলে ভরে না পেট। তবু খায় সবাই। তার প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়?
উত্তর : বাতাস, বাতাস থেকে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে তাস হয়।
বৃষ্টি হলে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায়। কিন্তু তার মাথা কাটলে সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়?
উত্তর : খিচুড়ি, বৃষ্টি হলে খিচুরি খাওয়া হয়। খিচুরির খি বাদ দিলে চুড়ি হয়ে যায়।
কাঁচা থাকতে সবাই খায়, পাঁকলে সে গড়াগড়ি খায়। জিনিসটি কি?
উত্তর : ডুমুর ফল।
বসে না, দাড়ায় না, চলতে থাকে সে। কারো ধার সে ধারে না ঠেকায় তাকে কে। জিনিসটি কি?
উত্তর : সময়।
হাত দিলে বন্ধ করে দেয়। খোলে সূর্য দয়ে। ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখটি নাহি তোলে?
উত্তর : লজ্জাবতী ফুলগাছ বা লতা।
দশটি মাথা একটি হাত চলমান তাঁবু। রোদে-জলে তাঁবু মেলে হেটে যান বাবু।কে সে?
উত্তর : ছাতা।
ব্যবহার করার জন্য এমন একটি জিনিস যাকে ভাঙতেই হবে?
উত্তর : ডিম। ভাঙ্গা ছাড়া খাওয়া যায় না।
কোন জামা কেউ কখনো গাঁয়ে দেয় না?
উত্তর : পায়জামা কেউ গায়ে দেয় না।
কান নাই মাথা নাই, আবার পেট ভরে খায়। কাম নাই কাজ নাই, মাথা নিয়ে ঘুমায়। কে আমি?
উত্তর : বালিশ।
৩ অক্ষরের এমন একটি দেশ পেট কাটলে আমরা খাই যে বেশ।
উত্তর : আসাম, মাঝের অক্ষর বাদ দিলে আম হয়।
হাত নেই পা নেই তবু সে চলে অনাহরে মরে মানুষ এর অভাব হলে।
উত্তর : টাকা।
তিন অক্ষরে নাম তার প্রতি ঘরে পাবে অধ্যক্ষর বাদ দিলে বৎসর বুঝাবে মধ্য অক্ষর গেলে সবার ক্ষতি করে শেষের অক্ষর গেলে সবাই অবস্থান করে।
উত্তর : বাসন।
কোন ফলের বীজ নাই বল দেখি দাদা। বলতে না পারো তাইলে বুঝবো তুমি একটা হাঁদা।
উত্তর : নারকেল।
কোন গাছে মাত্র দুইটি পাতা থাকে?
উত্তর : চারাগাছে।
কোন জিনিস অবিবাহিতদের ৫ টি থাকে এবং বিবাহিতদের ৪ টি থাকে?
উত্তর : অক্ষর (অবিবাহিত শব্দে ৫ টি এবং বিবাহিত শব্দে ৪টি অক্ষর থাকে)।
দুটি সংখ্যা এক সাথে থাকলেই গন্ডগোল হয়ে যায়। সংখ্যা দুটি কি?
উত্তর : নয়,ছয়।
পালকের থেকেও হালকা কিন্তু বড়ো বড়ো পালোয়ানও যা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারে না। কি তা?
উত্তর : নিঃশ্বাস।
একজন সাঁতারু সব ভাবে সাঁতার কাটলো, কিন্তু তার চুল ভিজলো না। কী ভাবে সম্ভব?
উত্তর : তার মাথায় একটি চুলও ছিল না।
আমি কাটার জন্যই রাখি, কিন্তু কেউ ছিড়ে দিলে ভীষন রাগ হই। জিনিসটি কি?
উত্তর : মাথায় চুল।
৭ এর আগে ৬ কে কেন থাকতেই হবে?
উত্তর : নাহলে সবাই সাত–পাঁচ ভাবতে পারে।
কোন ডিমে একেবারেই কোনো পুষ্টি থাকে না?
উত্তর : ঘোড়ার ডিমে।
দুটো হাত আছে, একটা গোল মুখ আছে। সবসময় ছুটে চলে, তাও এক পা নড়ে না। জিনিসটি কি?
উত্তর : ঘড়ি, সময় ছুটে চলে।
কোন চা তেল মরিচ দিয়ে রান্না করে খেতে হয়?
উত্তর : মোচা, কলার নিচের অংশ।
নয়ের ডানপাশে নয় না বসিয়ে কিকরে নিরানব্বই বানাবেন?
উত্তর : বাম পাশে বসিয়ে।
এক ঘরে একটি খাম। বলো তার কী নাম?
উত্তর : ছাতা।
আমাকে না পেলে, সবাই হায় হায় করে। ইচ্ছামতো আসি যদি, দেয় আমাকে বিদায় করে। আমি কে?
উত্তর : পানি
আরো পড়ুন: প্রেমের কবিতা
হাসির ধাঁধা উত্তর সহ
শিক্ষার পাশাপাশি ধাঁধা মনোরঞ্জনের একটি চমৎকার মাধ্যম। এটি মজার ছলে শেখার অভিজ্ঞতা প্রদান করে।ধাঁধা সমাধান করা একটি চমৎকার মানসিক ব্যায়াম। এটি মনকে সতেজ রাখে এবং বুদ্ধি বিকাশে সহায়ক হয়।

কোন জিনিসের নাক আছে কিন্তু শুঁকতে পারে না?
উত্তর: জুতা
কোন জিনিসের পা আছে কিন্তু নাচতে পারে না?
উত্তর: চেয়ার
কোন জিনিসের জল আছে কিন্তু ভিজায় না?
উত্তর: নারকেল
কোন জিনিসের পিঠ আছে কিন্তু হাড় নেই?
উত্তর: বই
কোন ফলের বীজ বাইরে থাকে?
উত্তর: স্ট্রবেরি
আমি সবসময় তোমার সামনে থাকি, কিন্তু তুমি আমাকে দেখতে পাও না। আমি কে?
উত্তর: ভবিষ্যৎ
যার নামে ফল, সে নিজে ফল নয়। বলো তো কী?
উত্তর: কলাগাছ
জিনিসটার এমন কী গুণ, যতই কাটো ততই বাড়ে, কাটলেও কমে না তার কোনো গুণ।
উত্তর: গর্ত
একটি ঘরের মধ্যে কোনো দরজা নেই, জানালা নেই, ঘরটি তবু খালি নয়, তা কীভাবে সম্ভব?
উত্তর: ঘরের মধ্যে আলো আছে।
কোনটি এমন একটি নদী, যা কোনো পানি বহন করে না?
উত্তর: ম্যাপের নদী।
কী জিনিস, যা দেখতে পাখির মতো কিন্তু মাছের মতো সাঁতার কাটে?
উত্তর: উড়ন্ত মাছ।
কোনটি এমন একটি সংখ্যা যা যোগ করলে কমে যায়?
উত্তর: ঋণাত্মক সংখ্যা।
এমন কী আছে যা যত বেশি কাটা হয় ততই লম্বা হয়?
উত্তর: পেন্সিল।
এমন কী জিনিস যা ছুঁলে আপনি কখনো দেখতে পান না?
উত্তর: বিদ্যুৎ।
কী জিনিস প্রতিদিন উঠে কিন্তু কখনো হাঁটে না?
উত্তর: সূর্য।
কোনটা ততোই বেশি বাড়ে যতই কমাতে চান?
উত্তর: বয়স।
কোন জিনিসটি সবসময় ঘুরতে থাকে কিন্তু কখনো সামনে যায় না?
উত্তর: ঘড়ির কাঁটা।
কোন জিনিসটি ডিমের মতো কিন্তু ভাঙলে দুধ বের হয়?
উত্তর: নারকেল।
কোন মাসে ২৮ দিন থাকে?
উত্তর: সব মাসেই ২৮ দিন থাকে।
আপনার পকেটে ১ টাকা আছে, আপনার বন্ধু আপনাকে আরও ৫ টাকা দিল। এখন আপনার কাছে কত টাকা?
উত্তর: ৬ টাকা।
একটি ছেলে কুমিরের কাছে যাচ্ছিল, পথে একটি নদী পড়ে গেল। সে কীভাবে পার হবে?
উত্তর: সাঁতরে, কারণ কুমির নদীতে নেই।
এমন কী জিনিস যা ভাঙলে শব্দ হয় না?
উত্তর: নীরবতা।
নয়ের ডানপাশে নয় না বসিয়ে কিকরে নিরানব্বই করবেন?
উত্তরঃ বাঁ পাশে বসিয়ে।
কোন চা রান্না করে খেতে হয়?
উত্তরঃ মোচা।
কোন হাস ডিম পারে না?
উত্তরঃ ইতিহাস।
কোথায় নদী আছে, জল নেই, পাহাড় আছে, পাথর নেই, শহর আছে, মানুষ নেই?
উত্তরঃ মানচিত্রে।
কোন মাসে আঠাশ দিন আছে?
উত্তরঃ সব মাসে।
কোন চিল উড়ে না?
উত্তরঃ পাঁচিল।
সে দেয় সে জানে! সে নেয় সে জানে না!! যে জানে সে নেয় না।
উত্তরঃ জ্ঞান।
কোন টিয়া ডকে না?
উত্তরঃ খাটিয়া।
কী শুধু ওপরে যায় কিন্তু নিচে নামে না?
উত্তরঃ তোমার বয়স।
কোন গাছে মাত্র দুই পাতা থাকে?
উত্তরঃ চারাগাছ।
বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ
ধাঁধা মানুষের মধ্যে আনন্দ ছড়ানোর পাশাপাশি তাদের মস্তিষ্ককে সচল রাখার একটি চমৎকার মাধ্যম।বাংলা ধাঁধার প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর রূপকধর্মিতা। একটি সাধারণ প্রশ্ন বা বাক্যের মধ্যে গভীর অর্থ লুকানো থাকে।
ধাঁধা আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রাচীনকাল থেকে ধাঁধা বাংলা লোকজ গানে, কবিতায় এবং গল্পে স্থান করে নিয়েছে।ধাঁধা মজার ছলে শিক্ষা দেয়। এটি শিশুদের কৌতূহল বাড়ায় এবং তাদের মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়ক হয়।
আরো পড়ুন: পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মানুষ কে

কোন বিলে জল নেই?
উত্তরঃ টেবিল।
হাত নেই পা নেই তবু সে চলে অনাহরে মরে মানুষ এর অভাব হলে।
উত্তরঃ টাকা।
৩ অক্ষরের এমন দেশ পেট কাটলে খাই যে বেশ।
উত্তরঃ আসাম।
এতটুকু ঘরখানি চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভাইঙ্গা আবার গড়া।
উত্তরঃ ঝিনুক।
হাঁড়ির ভিতর বালির ভিতর হাজার ছেলে নাচে, একটু পরই হয় সে খাবার তপ্ত চুলার আঁচে।
উত্তরঃ মুড়ি।
ব্যবহার করার জন্য কোন জিনিসটাকে ভাঙতেই হবে?
উত্তরঃ ডিম।
ফস করে রেগে যাই জ্বলি দপ করে, বাক্স এ সারি সারি ঘুমে থাকি পড়ে?
উত্তরঃ দেশলাই।
এমন কোন স্থান আছে, দেখতে যেথা পাই, মাকে দাদী, বৌকে মা, বাপকে বলে ভাই। উত্তরটা সোজা, একটু ভাবলেই পাবে, মাথায় হাত দিয়ে ভাই, কে এত ভাবে?
উত্তরঃ অভিনয় মঞ্চ।
এমন কি জিনিস আছে ভাই, যা নিজের থাকা ভালো, পরের কাছ থেকে পেলে মুখ হয়ে যায় কালো?
উত্তরঃ লজ্জা।
দাঁড়ায় না সে, বসে নাকো চলাই যে তার কাজ, তত্ত্ব তাহার যে না বোঝে মাথায় পড়ে বাজ?
উত্তরঃ সময়।
হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে, ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে।
উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।
দশ মাথা এক হাত চলমান তাঁবু, রোদে-জলে তাঁবু মেলে হেটে যান বাবু।
উত্তরঃ ছাতা।
কোন মূলের লাল ফুল?
উত্তরঃ শিমূল।
আন্ধার ঘরে থাকি আমি নড়াচড়া করি, একটুখানি খাবার পেলে খাবলে তাকে ধরি।
উত্তরঃ জিহ্বা।
চারি দিকে কাঁটা বেত মাথায় মুকুট খান সাহেব।
উত্তরঃ আনারস।
জলে থাকে তবু মাছ নয় মাছ বলে বাজারে বিক্রি হয়।
উত্তরঃ চিংড়িমাছ।
কোন ফুলের নামটি উল্টালে একটি পাখির নাম হয়?
উত্তরঃ জবা। (উল্টালে বাজপাখি হয়)
প্রাণ নাই বন্ধু নয়,,, চলে সাথে সাথে আলো পেলে তবে চলে দিনে কিংবা রাতে।
উত্তরঃ ছায়া।
চার রূপসী চার রং মিলন হলে এক রং।
উত্তরঃ পান-চুন-খয়ের-সুপারী।
কোন জিনিসের নাম নিলেই সেটি ভেঙ্গে যায়?
উত্তরঃ নীরবতা।
কোন দুটি সংখ্যা একসাথে থাকলেই গন্ডগোল হয়ে যায়?
উত্তরঃ নয়-ছয়।
কী সেটা, যা পালকের থেকেও হালকা কিন্তু বড়ো বড়ো পালোয়ানও যা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারে না।
উত্তরঃ নিঃশ্বাস।
কার হাত আছে কিন্তু তালি দিতে পারে না।
উত্তরঃ ঘড়ি।
আমরা ২জন একই মায়ের সন্তান। তবে যাকে আমি ভাই বলি সে আমাকে ভাই বলে না।
উত্তরঃ দিদি বলে।
কোন দুটি সংখ্যা একসাথে থাকলে বড্ডো বেশি চিন্তা করে?
উত্তরঃ সাত-সতেরো।
কত’র মধ্যে কত বাদ দিলে কী থাকবে?
উত্তরঃ র।
কোন চুড়ি খাওয়া যায়?
উত্তরঃ খিচুড়ি।
কী যা আপনার হলেও অন্য লোকেই বেশি ব্যবহার করে?
উত্তরঃ আপনার নাম।
কোন গান গাওয়া যায় না।
উত্তরঃ বাগান।
কোন জিনিস গাছের মধ্যে সবুজ, দোকানে থাকে কালো, বাড়িতে নিয়ে এলে লাল?
উত্তরঃ চা।
একটি বইয়ের কোন অংশে শহরের নাম থাকে?
উত্তর: মলাটে, প্রকাশকের ঠিকানায়।
কোন জিনিসটি বাতাসে থাকে কিন্তু ধরতে পারা যায় না?
উত্তর: গন্ধ।
কত দূর গেলে মোমবাতি সবসময় জ্বলে থাকে?
উত্তর: যতক্ষণ জ্বালানো হয়।
পৃথিবীতে কোনটি এমন জিনিস, যার জন্ম ১ বার হয়, মৃত্যু ১ বার হয়, কিন্তু আমরা প্রতিদিন দেখি?
উত্তর: সূর্য।
কোনটি সবসময় সামনের দিকে যায় কিন্তু কখনো পিছন ফিরে তাকায় না?
উত্তর: সময়।
কোন জিনিসটি আলোয় ঢুকে আলো চুরি করে?
উত্তর: অন্ধকার।
কী জিনিস খাওয়ার আগে ফেলে দিতে হয়?
উত্তর: কলার খোসা।
এমন কী জিনিস যা যতই কেটে ছোট করেন, ততই বড় হয়?
উত্তর: গর্ত।
কী জিনিস আপনি যতই রাখেন, ততই কমতে থাকে?
উত্তর: জীবন।
কোনটি এমন একটি জায়গা যেখানে ঢুকতে গেলে আপনাকে আগে বের হতে হবে?
উত্তর: সমাধি (কবর)।
কোনটি এমন একটি খাবার যা আগে ঢাকতে হয় এবং পরে খেতে হয়?
উত্তর: রুটি।
এমন কী আছে, যা হাত দিয়ে ধরতে পারবেন না কিন্তু সবসময় আপনার সঙ্গে থাকে?
উত্তর: ছায়া।
এমন কী আছে যা ভেঙে ফেললে আপনি ভেতরে প্রবেশ করতে পারবেন?
উত্তর: ডিম।
কোনটি এমন জিনিস, যা আপনি কখনো দেখেন না কিন্তু সবসময় আপনার সামনে থাকে?
উত্তর: ভবিষ্যৎ।
এমন কী আছে যা কেবল একবার দেখা যায় এবং তারপর আর কখনো নয়?
উত্তর: জন্ম।
সবুজ ঘরে লাল কাঁথা, তার মাঝে মুক্তো ছড়ানো। বলো তো কী? উত্তর: তরমুজ
কোন জিনিস যত বেশি থাকে, তত কম দেখা যায়?
উত্তর: অন্ধকার
কোন জিনিসের চোখ আছে কিন্তু দেখতে পায় না?
উত্তর: আলু
কোন জিনিস কানে দেওয়া হয় কিন্তু শোনা যায় না?
উত্তর: চশমা
কোন জিনিসের দাঁত আছে কিন্তু কামড়াতে পারে না?
উত্তর: চিরুনি
কোন জিনিসের কথা আছে কিন্তু মুখ নেই?
উত্তর: বই
কোন জিনিসের মুখ আছে কিন্তু খেতে পারে না?
উত্তর: নদী
জলের মধ্যে জন্ম, মাটির উপর চলাফেরা। এটি কী?
মাছ
কোন ঘর কখনো দরজা জানালা থাকে না?
অংকের ঘর (গাণিতিক ঘর)
কোন জিনিস তুমি ভাঙতে পারো, কিন্তু ধরতে পারো না?
প্রতিজ্ঞা
তোমার সামনে দিয়ে যেতে পারে, কিন্তু তুমি দেখতে পাও না। এটি কী?
বায়ু
এমন কী জিনিস, যা ধরা যায় না কিন্তু সবাই দেখাতে চায়?
ঘড়ি
কোন জিনিসটি ভাঙা যায় না, কিন্তু গঠন করা যায়?
রেকর্ড
আমি সবসময় আসছি কিন্তু কখনো পৌঁছাই না। আমি কী?
উত্তর: আগামীকাল
কাঁচাতে যেই ফল সর্বজনে খায়, পাঁকলে সেই ফল গড়াগড়ি যায়?
উত্তরঃ ডুমুর।
চোখের সামনে শহর। কিন্তু একটাও বাড়ি নেই। জঙ্গল দেখতে পাচ্ছেন। কিন্তু একটাও গাছ নেই। নদী আছে। কিন্তু মাছ নেই। কখন এমন অবস্থা হয় আমাদের?
উত্তর: যখন আমরা ম্যাপ দেখি।
সে অদৃশ্য। তবু তাকে ভেঙে চলেছি আমরা। কোন জিনিসের কথা বলছি বলুন তো?
উত্তর: প্রতিশ্রুতি।
হাত থাকা সত্ত্বেও কে হাত তালি দিতে পারে না?
উত্তর: ঘড়ি।
আমি উড়তে পারি। কিন্তু আমার পাখনা নেই। আমি কাঁদি। কিন্তু আমার চোখ নেই। কে আমি বলতে পারেন?
উত্তর: মেঘ।
এই জিনিসটা একান্তই আপনার। কিন্তু অন্য লোকেরা বেশি ব্যবহার করেন। কী জিনিস বলতে পারেন?
উত্তর: আমাদের নাম।
ভালবাসার একটা সানগ্লাস আর একটা লাঠির প্রয়োজন। কেন জানেন?
উত্তর: ভালবাসা যে অন্ধ! তাই সানগ্লাস আর লাঠি না হলে চলে।
আমি বাইরে থেকে শক্ত। কিন্তু ভিতর থেকে নরম। আমার নাম ইংরেজির “c” অক্ষর দিয়ে শুরু হয়ে শেষ হয় ইংরেজির “t” অক্ষর দিয়ে। কে আমি বলুন দেখি?
উত্তর: ডাব (Coconut)।
দৈর্ঘ্য আমার ছয় ইঞ্চি। কাজ করলেই আমার সারা শরীরে জলে আর ফেনায় ভেজা থাকে। কে আমি?
উত্তর: টুথব্রাশ
ছেলেদের প্যান্টে এমন কী থাকে, যা মেয়েদের ড্রেসে থাকে না?
উত্তর: পকেট।
এটা করতে অনেকের দারুণ লাগে। তাই তো সারাক্ষণ এই নিয়ে মজে থাকে। কিন্তু যেই না এই একই কাজ বাবা-মায়েরা করেন, অমনই তখন ছেলে-মেয়েরা রেগে যায়। কীসের কথা বলছি বলুন?
উত্তর: ফেসবুক।
যত টানবে, তত বাড়ব। তোমার বুকের সঙ্গে লেগে থাকব। আবার বিপদে তোমার প্রাণও বাঁচাব। কে আমি বলুন দেখি?
উত্তর: সিট বেল্ট!
একটা ইংরেজি শব্দ, শুরু হয় “L” দিয়ে। শেষ হয় “Y” দিয়ে। এই শব্দটির গুরুত্ব না বুঝলে ভালবাসার সম্পর্খ একদিনও টেঁকে না। শব্দটি কী বলুন দেখি?
উত্তর: লয়্যালটি (Loyalty)।
অ্যাডাম আর ইভ যখন প্রথম ডিনার ডেটে গিয়েছিলেন, কী খেয়েছিলেন তাঁরা, বলতে পারেন?
উত্তর: আপেল!
একজন পেন্টার ভালবাসা প্রকাশের সময় কী বলতে তার প্রেমিকাকে?
উত্তর: আই লাভ ইউ উইথ আল মাই আর্ট!
এই জিনিসটা আসলে আমার। কিন্তু আমার কাছে ছাড়া তা শুধু তোমার কাছেই থাকতে পারে! কোন জিনিসের কথা বলছি জানেন?
উত্তর: আমার মন!
কোন তিনটি শব্দ লক্ষ বার উচ্চারণ করলেও মনে হয় কম বলা হল?
উত্তর: আমি তোমাকে ভালবাসি। আই লাভ ইউ।
ভালবাসার সম্পর্ক আর বিয়ের মধ্যে পার্থক্য কি জানেন?
উত্তর: ভালবাসার সম্পর্ক হল অনেকটা সুন্দর স্বপ্নের মতো। আর বিয়ে মানেই অ্যালার্ম ক্লক!
আমার কারণে যুদ্ধ হয়েছে অনেক। তবু আমাকে ছাড়া বাঁচতে পারে না কেউ। কে আমি?
উত্তর: ভালবাসা।
একটা পেপার ক্লিপ, ম্যাগনেটকে প্রেম নিবেদন করার সময় কী বলবে জানেন?
উত্তর: আপনার টানে এক মুহূর্তও স্থির থাকতে পারি না।
প্রশ্ন: মরা জেন্তকে (জীবিত) খায়। জেন্ত মরাকে খায়। বলতো কি?
আটন, আন্তা বা মাছ ধরার ফাঁদ।
প্রশ্ন: ছোট্ট একটি পুকুরে, একটা জিনিস ভাসে। লাঠি দিয়ে গুতা দিলে খিলখিল করে হাসে।
পান পিঠা
প্রশ্ন: এমনি একটি প্রাণী চামড়া হালাল মাংস হারাম?
শামুক
প্রশ্ন: কাঁচা খাওয়া যায়, পাকা খাওয়া যায়, আবার ফেলে দিলেও খাওয়া যায়।
তাল
প্রশ্ন: চোখ আছে পাতা নেই, মুখ আছে নাক নেই।
মাছ
প্রশ্ন: সব কিছু খুলে রাখে লজ্জা লাগে না, পরপুরুষে হাত দিলে লজ্জায় বাঁচে না।
লজ্জাবতী গাছ
প্রশ্ন: হাত আছে পা নেই, বুক তার ফাটা, মানুষ গিলে খায়, নেই তার মাথা।
শার্ট
প্রশ্ন: দিলে ফাঁক করে, না দিলে রাগ করে
ভিখারি
প্রশ্ন: কোন হাঁস পানিতে নামে না?
ইতিহাস
প্রশ্ন: আল্লাহর কি সৃষ্টি লাঠির আগায় মিষ্টি
আখ
প্রশ্ন: কোন ফুল দেখা যায় না
ডুমুরের ফুল
প্রশ্ন: জিনিসটা ঠান্ডা কিন্তু ফুঁ দিয়ে খেতে হয় কি?
বাদাম
আরো পড়ুন: আসসালামু আলাইকুম অর্থ
কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ
কঠিন ধাঁধা এমন এক ধরনের ধাঁধা যা সমাধান করতে প্রচুর সময়, মনোযোগ, এবং গভীর চিন্তার প্রয়োজন হয়। এগুলো সাধারণত জটিল এবং একাধিক স্তরে বিভক্ত থাকে, যা উত্তরের সন্ধানকে আরও চ্যালেঞ্জিং করে তোলে। কঠিন ধাঁধা সমাধান করতে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান কৌশল প্রয়োগ করতে হয়। সৃজনশীলতা এবং লজিক্যাল চিন্তার সমন্বয় ছাড়া এ ধাঁধার উত্তর খুঁজে বের করা প্রায় অসম্ভব।

আরো পড়ুন: আল্লাহর ৯৯ নাম
এই জিনিসটা কোটি-কোটি টাকা দিয়েও কেনা যায় না। কিন্তু ভাগ্যবানরা ঠিক পেয়ে যান। জিনিসটি কী?
উত্তর: প্রকৃত ভালবাসা।
মেয়েরা জন্মায় এই সম্পদ নিয়ে, যা ছেলেদের পাগল করে দেয়। কি সেই সম্পদ জানেন কি?
উত্তর: মেয়েদের সৌন্দর্য!
এ জিনিস তো তোমারই। কিন্তু তা-ও তুমি ধরতে পারবে না। কোন জিনিসের কথা বলছি?
উত্তর: আমার মন।
পেটের মধ্যে নেই। কিন্তু তার আশেপাশেই আছে। যাকে আবার অনেকে প্রেমের প্রতীক হিসেবেও মেনে থাকেন। কী সেই জিনিস?
উত্তর: হৃদয় বা মন!
অল্প দিলে ভাল লাগে না, আবার বেশি দিলেই বিষ! প্রেমিক বলে প্রেমিকাকে প্লিজ আন্দাজ মতো দিস! কী সে জিনিস, বলতে পারেন?
উত্তর: নুন
প্রেমিকাকে মানাতে এই ফর্মুলার জুড়ি মেলা ভার! যার সঙ্গী আবার মোমবাতি আর খাবার। কী সেই ফর্মুলা?
উত্তর: ক্যান্ডল লাইট ডিনার।
একে চোখে দেখা যায় না। কিন্তু এর কারণে মাথা ঘোরা থেকে বুকে ব্যথা, সবই হয়। কার কথা বলছি জানেন?
উত্তর: ভালবাসা।
এর জন্য মানুষ কাঁদে। আবার ছেড়ে বাঁচতেও পারে না। কী জিনিস বলতে পারেন?
উত্তর: ভালবাসা।
আমি লম্বা এবং শক্ত। ভিতরে কিন্তু নরম। আর গায়ের রং হলকা সবুজ। কে আমি বলতে পারেন?
উত্তর: শসা।
সব ছেলেরই এটা আছে। কারও লম্বা, তো কারও ছোট। আবার বিয়ের পরে বউয়ের সঙ্গেও এটা ভাগাভাগি করে নিতে হয়। কীসের কথা বলছি বলতে পারেন?
উত্তর: ছেলেদের পদবি।
আমি যখন ভিতরে ঢুকি, তখন শক্ত থাকি। কিন্তু ধীরে-ধীরে নরম হয়ে যাই। কে আমি বলুন তো?
উত্তর: চুইংগাম।
মেয়েদের আছে দুটো। কিন্তু গরুর আছে চারটে। কোন জিনিস, বলতে পারেন?
উত্তর: পা।
আমি খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাই। আবার খুব দীরে ধীরে মারা যাই। আমি আনন্দে থাকি। আবার দুঃখেও। কে আমি?
উত্তর: ভালবাসার সম্পর্ক।
হেড আছে, টেল আছে। কিন্তু লেজ নেই। কোন জিনিস এটা?
উত্তর: পয়সা।
যৌবনে আমি লম্বা। কিন্তু সময় যত এগতে থাকে, তত আমার দৈর্ঘ্য ছোট হতে থাকি। কে আমি বলতে পারেন?
উত্তর: পেনসিল।
একটা চোখ আছে বটে। তবু দেখতে পায় না। কার কথা বলছি?
উত্তর: সূচ।
যত নেবেন। তত সে পিছনে ছেড়ে যাবে। কার কথা বলছি জানেন?
উত্তর: পদক্ষেপ।
আপনি আমাকে জলে দেখতে পান। তাও আমি ভিজে যাই না। কে আমি?
উত্তর: আপনার নিজের প্রতিবিম্ব।
আমি অন্ধ। কিন্তু শক্তিশালী। আমি যতটা জটিল, ততটাই নরম। কে আমি বলতে পারেন?
উত্তর: ভালবাসা।
আমার পাখা আছে কিন্তু আমি উড়তে পারি না, আমার এক পা কিন্তু আমি দৌড়াতে পারি না। আমি কী?
উত্তর: পাখা
আমার ঘাড় আছে কিন্তু মাথা নেই, আমার পিঠ আছে কিন্তু মুখ নেই। আমি কথা বলতে পারি না, কিন্তু আমার অনেক গল্প আছে। আমি কী?
উত্তর: বই
এমন কী জিনিস যা হাত নেই, পা নেই, কিন্তু পুরো পৃথিবী ঘুরে বেড়ায়? বায়ু কোন গাছের ফল নিচে পড়ে না?
নারিকেল গাছ
চারটি জিনিস নিচের দিকে পড়ে, কিন্তু কখনো ভাঙে না। এগুলো কী? রাত, দিন, বৃষ্টি, তুষার এমন কী, যে তোমার কাছে থাকে, কিন্তু তুমি সবসময় দেখতে পাও না?
শ্বাস
তোমার যেটি আছে, কিন্তু অন্য কেউ ব্যবহার করে। সেটি কী? তোমার নামকোন প্রশ্নের উত্তর সবসময়ই “হ্যাঁ” হয়?
“তুমি কি ঘুমাচ্ছো?”
এমন কী জিনিস, যত কাটো ততই বড় হয়?
গর্তকোন জিনিসের হাত আছে কিন্তু তালি দিতে পারে না?
উত্তর: ঘড়ি
কোন জিনিসের কান আছে কিন্তু শুনতে পায় না?
উত্তর: কাপ
কোন জিনিসের চাবি আছে কিন্তু তালা নেই?
উত্তর: কম্পিউটারের কি-বোর্ড
কোন জিনিসের হাত আছে কিন্তু ধরতে পারে না?
উত্তর: ঘড়ি
কোন জিনিসের ডানা আছে কিন্তু উড়তে পারে না?
উত্তর: পাখা
এক হাঁড়িতে দুই রকমের পানি, এক ঠান্ডা এক গরম। বলো তো কী?
উত্তর: ডাব
কোন জিনিসের গলা আছে কিন্তু মাথা নেই?
উত্তর: বোতল
দুই হাত আছে তার, আরো আছে মুখ, পা ছাড়াও জিনিসটার মনে বড় সুখ। বলো তো জিনিসটা কী?
উত্তর: ঘড়ি
কী এমন একটি ঘড়ি, যা ৪৪ বার ঘুরলে একটি ঘন্টা পূর্ণ হয়?
উত্তর: মিনিটের কাঁটা।
কী এমন জিনিস, যা মাটির নিচে থেকে মাটির উপরে উঠে আসে?
উত্তর: গাছ।
কী জিনিসটি কাগজে লেখা থাকে, কিন্তু পড়ে ফেললে কাগজের ওজন কমে না?
উত্তর: খবর।
কোনটা এমন একটি জিনিস যা যত বেশি হয়, তত কম দেখা যায়?
উত্তর: ঘুম।
কী জিনিস যত বেশি থাকে তত কম দেখা যায়?
উত্তর: অন্ধকার।
কোন জিনিসটি ভেতরে পরিষ্কার থাকে কিন্তু বাইরে নোংরা?
উত্তর: জুতো।
এমন কী জিনিস, যা আকাশে থাকে কিন্তু মানুষ যখন ডাকে তখন নিচে নেমে আসে?
উত্তর: বৃষ্টি।
পৃথিবীর কোন জিনিসটি প্রতি রাতেই ঘুমায় কিন্তু কখনো ক্লান্ত হয় না?
উত্তর: চাঁদ।
এমন কোন জিনিস যা পুরানো হলে নতুন হয়?
উত্তর: রেকর্ড।
কী জিনিস পানি ছাড়া মরবে কিন্তু পানিতে ফেললে বেঁচে যাবে?
উত্তর: মাছ।
এমন কোন জিনিস, যা যত বেশি ভরবে তত কম ওজন হবে?
উত্তর: বেলুন।
দুটি জিনিসের নাম বলুন যা একবার বললে ভেঙে যায়?
উত্তর: প্রতিশ্রুতি ও নীরবতা।
কী জিনিস সামনে থাকলে আমরা দেখতে পাই না?
উত্তর: ভবিষ্যৎ।
কী জিনিস যা না ফোটালে কেউ খেতে পারে না?
উত্তর: ডিম।
একটি ঘরে ৫টি মোমবাতি ছিল, দুটো নিভিয়ে দেওয়া হলো। এখন কতটি মোমবাতি রয়েছে?
উত্তর: ৫টি, কারণ নিভিয়ে দিলেও মোমবাতি থেকে যায়।
ডাব না খেলে কি হয়?
উত্তরঃ নারিকেল।
রাজুর বাবার চার ছেলে – রাম, শ্যাম, যদু, আর চতুর্থজন কে?
উত্তরঃ রাজু।
লম্বা ১টা দেহ তার, মাথায় রয়েছে টিকি, টিকিতে আগুন লাগালে দেহের হয় ক্ষতি।
উত্তরঃ মোমবাতি।
কার দুটো হাত আছে, একটা গোল্লা মুখ আছে, সব সময় ছুটে চলে, তাও এক পা নড়ে না?
উত্তরঃ ঘড়ি।
কোন ডিম একেবারেই পুষ্টিকর নয়?
উত্তরঃ ঘোড়ার ডিম।
৭- এর আগে ৬ কে কেন থাকতেই হয়?
উত্তরঃ নাহলে সবাই সাত-পাঁচ ভাবতে থাকে।
আমি কাটার জন্যই রাখি, কিন্তু কেউ ছিড়ে দিলে ভীষন রাগি।
উত্তরঃ মাথার চুল।
একজন সাঁতারু ডুব সাঁতার কাটলো, টিৎ সাঁতার কাটলো, কিন্তু তার চুল ভিজলো না, কীকরে?
উত্তরঃ তার মাথায় চুল ছিল না।
রোজ সকালে কার তেকে মাথা উঠে যায়, কিন্তু রাতে আবার ফিরে আসে?
উত্তরঃ বালিশ।
কোন উল গান জানে?
উত্তরঃ বাউল।
কোন জিনিস একবার খেলে আর খেতে চান না, আপনাকে না জানিয়ে খাওয়ানো হয়।
উত্তরঃ ধোকা।
কোন তরকারীতে লবন লাগে না?
উত্তরঃ নোনা ইলিশ।
এ হে হে হে হে তোমার গা ছুঁয়ে গেল কে? বুজতে পারলে বলুন কে সে?
উত্তরঃ বাতাস।
দুই অক্ষরের নাম যার সব যায়গায় রায় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাবার জিনিস হয়, শেষের অক্ষর বাদ দিলে আপনজন হয়।
উত্তরঃ মাটি।
শীত কালে যার নেইকো মান গ্রীষ্ম কালে পায় সু-সম্মান।
উত্তরঃ পাখা।
তিনটি র্বণে নামটি তার, রসাল এক ফল ছাড়িয়ে মধ্যবর্ণ হয় যে আরেক ফল।
উত্তরঃ কমলা।
কান নাই মাথা নাই, পেট ভরে খায়, কাম নাই কাজ নাই, মাথা নিয়ে ঘুমায়।
উত্তরঃ বালিশ।
কোন জামা গাঁয়ে দেয় না?
উত্তরঃ পায়জামা।
চার পায়ে বসি মোরা, আট পায়ে চলি। বাঘও নই ভাল্লুকও নই আস্ত কাঁধে ঝুলি।
উত্তরঃ পালকি।
নয়নে নয়নে থাকে দেখতে সুন্দর হয়, নয়নকে সুন্দর রাখে নয়নের কেউ নয়।
উত্তরঃ কাজল।
পাকা নাই উড়ে চলে, মুখ নাই ডাকে, বুক ছিড়ে আলো ছুটে চিন কি তারে?
উত্তরঃ উড়োজাহাজ।
কোন জিনিস কাটলে বাড়ে?
উত্তরঃ পুকুর।
বর্ষাকালে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায়, কাটলে মাথা সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়?
উত্তরঃ খিচুড়ি।
পেট ভরে না তবু খায় সর্ব প্রাণি, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়।
উত্তরঃ বাতাস।
মাথা ৩ মুখ ১ ক্ষুধা মোটে পায়না,… খেতে দিলে খেতে থাকে পেট কিন্তু ভরে না।
উত্তরঃ মাটির চুলা।
এতো বড় আঙিনা,,,,, ঝাড় দিয়েও কুলায় না। কতো ফুল ফুটে আছে,,,,, নাই তার তুলনা!
উত্তরঃ আকাশ ও তারা।
আমি কাদাঁই, আমি হাসাই, নই আমি প্রাণি, আমায় দেখে সবাই ক্ষনিক ভোলে ব্যাথার বানী।
উত্তরঃ সিনেমা বা নাটক।
আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে ২ মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে।
উত্তরঃ মামা।
গাছ নেই, শুধু পাতা মুখ নেই, কত কথা জীবন সঙ্গী করো যদিও পাও তার দেখা।
উত্তরঃ বই।
তিন অক্ষরে নাম তার প্রতি ঘরে পাবে অধ্যক্ষর বাদ দিলে বৎসর বুঝাবে মধ্য অক্ষর গেলে সবার ক্ষতি করে শেষের অক্ষর গেলে সবাই অবস্থান করে।
উত্তরঃ বাসন।
কোন ফলের বীজ নাই বল দেখি দাদা বলতে যদি না পারো তো বুঝবো তুমি হাঁদা।
উত্তরঃ নারিকেল।
কোন তাল গাছে ধরে না?
উত্তরঃ হরতাল।
কি নামতে পারে, কিন্তু উঠতে পারে না?
উত্তরঃ বৃষ্টি।
দশ দিন না ঘুমিয়ে থাকবেন কীকরে?
উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে নেবেন।
কেজি সোনা আর ১ কেজি তুলোর মধ্যে কোনটা বেশি ভারী?
IQ ধাঁধা উত্তরঃ দুটোই সমান, করণ দুটোই ১ কেজি।
বৃদ্ধ বরফকে আপনি কী বলবেন/
উত্তরঃ জল।
কোন দিনটা খুব কাছে কিন্তু কোনোদিন এসে পৌঁছায় না।
উত্তরঃ আগামীকাল।
কোন টেবিলে পা নেই।
উত্তরঃ টাইম টেবিল।
কার নাম বললেই তা ভেঙে যায়?
উত্তরঃ নিস্তব্ধতা।
কোন দেশে মাটি নেই?
উত্তরঃ স্বন্দেশ।
মানুষ নিজের গালে নিজেই কখন চড় মারে?
উত্তরঃ গালে মশা বসলে।
কোন জিনিসটির ভিতরে পানি আছে কিন্তু এটি কখনো ভেজে না?
উত্তর: নারকেল।
এমন একটি জিনিসের নাম বলুন যা আপনার নিজের হলেও অন্যেরা বেশি ব্যবহার করে?
উত্তর: আপনার নাম।
কোন বস্তুর ওজন কখনো পরিবর্তিত হয় না?
উত্তর: সময়।
এমন কী আছে যা গরম হলে ফেটে যায়?
উত্তর: পপকর্ন।
দুটি জিনিস বলুন যা ফ্রিজে রাখলে গরম থাকে?
উত্তর: মরিচ এবং পিপার।
কী জিনিস কখনো ভুলে না, ভুললেও ভুলে যায় না?
উত্তর: মা।
কোনটি এমন কিছু যা ভেতরে ঢুকলে ছোট হয়ে যায়?
উত্তর: আটা।
এমন কী জিনিস যা দাঁত আছে কিন্তু কামড়াতে পারে না?
উত্তর: চিরুনি।
কোন ফলটি খুব সহজেই খাওয়া যায় কিন্তু কেউ খায় না?
উত্তর: ফলাফল।
কী জিনিসের ভিতরে ৫টা আঙুল আছে কিন্তু তাও হাত নয়?
উত্তর: গ্লাভস।
একটি ঘরের মধ্যে আপনি থাকেন, বাইরে বের হতে পারছেন না, জানালা নেই, কীভাবে আপনি বের হবেন?
উত্তর: ঘুম ভেঙে।
কী জিনিস যত বেশি ফেলবেন, তত বেশি পূর্ণ হবে?
উত্তর: ময়লার ঝুড়ি।
কোন জিনিসটি আমাদের সবার আছে, কিন্তু আমরা কখনো তা দেখি না?
উত্তর: ভবিষ্যৎ।
কী জিনিসটি একবার গেলে আর ফিরে আসে না?
উত্তর: সময়।
কোনটি এমন একটি মাছ, যার মাথা হয় না, দেহ হয় না কিন্তু শুধু লেজ থাকে?
উত্তর: মাছের লেজের ছবি।
আমি সবসময় আসি কিন্তু কখনো পৌঁছাই না। আমি কে?
উত্তর: আগামীকাল
কোন প্রশ্নের উত্তর কখনোই ‘হ্যাঁ’ হতে পারে না?
উত্তর: তুমি কি ঘুমাচ্ছ?
কোন জিনিসের পা আছে কিন্তু হাঁটতে পারে না?
উত্তর: টেবিল
কোন জিনিসের মুখ আছে কিন্তু কথা বলতে পারে না?
উত্তর: নদী
কোন জিনিসের ঘর আছে কিন্তু দরজা নেই?
উত্তর: ডিম
কোন জিনিসের চোখ আছে কিন্তু পলক ফেলতে পারে না?
উত্তর: সূর্য
ইসলামিক ধাধা
ধাঁধা শুধু মজার খেলা নয়, এটি আমাদের মস্তিষ্কের বিকাশ, সৃজনশীল চিন্তা এবং সংস্কৃতির ধারক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শিশুসহ বড়দের মননশীলতা উন্নত করতে ধাঁধা একটি অমূল্য মাধ্যম। তাই, ধাঁধার চর্চা বাড়ানো আমাদের সবার উচিত।